সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৪ - সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪
অস্ট্রেলিয়া স্টুডেন্ট ভিসা খরচ কতপ্রিয় বন্ধুরা সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৩ এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেনা।আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় হলো সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৩ সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট না করে শুরু করা যাক।
আমার আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি জানতে পারবেন সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৪ এবং দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে সম্পূর্ণ বিস্তারিত তাই শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো।
সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৩
আজকের এই আর্টিকেল থেকে আমরা সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায় ২০২৩ কিভাবে যাবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো। আমাদের অনেকের স্বপ্ন থাকে বিদেশ যাওয়ার কিন্তু সেই স্বপ্ন সঠিকভাবে সবার পূরণ হয় না । অনেকে বিদেশ যাই তবে কাজ খুঁজে পায় না এতে করে হতাশ হয়ে পড়ে আবার অনেকে টাকা দালালের হাতে গিয়ে হারিয়ে যায়। এজন্য বিভিন্ন দেশের সরকার বিদেশ যাওয়ার জন্য একটি সংস্থা গঠন করে। যে সংস্থার মাধ্যমে নিয়োগের মধ্যে দিয়ে সঠিক কাজের সন্ধান দিয়ে বিদেশ পাঠিয়ে থাকে। বোয়েসেল সংস্থাটি সরকারি হওয়ায় বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমান লোক এখন বিদেশে স্বপ্ন পূরণে সক্ষম।
সরকারিভাবে যাওয়ার ফলে কোন ভাবে টাকা হারিয়ে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না এবং বিদেশ যাওয়ার পরে কাজের জন্য কোন জায়গায় হাটাহাটি করতে হবে না নির্দিষ্ট কাজে এবং নির্দিষ্ট পরিমাণ বেতনে সরকারিভাবে যাওয়া যাচ্ছে। এতে করে খুব কম টাকায় বিদেশ যাওয়া সম্ভব। দালালের মাধ্যমে না গিয়ে সরকারিভাবে যাওয়া বেশি ভালো। তিন থেকে চার লাখ টাকা খরচে বিভিন্ন দেশে যেতে পারবেন। সরকারের মূলত তিন ধরনের ভিসা প্রদান করে থাকে যেগুলো হল
- শ্রমিক ভিসা
- স্টুডেন্ট ভিসা
- চাকরির ভিসা
যারা এই তিন ধরনের ভিসা নিয়ে স্বপ্নের দেশে যেতে চান তারা অবশ্যই সরকারিভাবে যাবেন এতে করে আপনাদের কষ্টের টাকা হারানোর সম্ভাবনা থাকবে না। সরকারিভাবে যাওয়ার মাধ্যমে বিদেশে নাগরিক হওয়ার একটি সুযোগ থেকে যায় এবং সম্পূর্ণ লিগ্যাল ডকুমেন্টে যাওয়া সম্ভব হয় বলে নাগরিক হওয়ার সুবিধাটি পেতে পারেন।
অন্যদিকে দালালের চক্রে ভুয়া কাগজপত্রে যাওয়ার ফলে বিদেশ গিয়ে কাজ খুঁজে পান না। এছাড়াও সরকারি ভিসাতে স্টুডেন্টদের জন্য রয়েছে অনেক সুবিধা বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন সরকারি এজেন্সি গুলো কলেজে কম খরচে ভালো মানের শিক্ষা অর্জনের জন্য স্কলারশিপের মাধ্যমে বিদেশ পাঠিয়ে থাকে। এতে করে পড়ালেখার পাশাপাশি পার্টটাইম যাবে সুবিধা দিয়ে থাকে যা অন্য কোন মাধ্যমে গেলে হয়তো কাজ পাওয়া কঠিন।
শ্রমিক হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
যদি আপনি শ্রমিক হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ যেতে আগ্রহ পোষণ করেন তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে বিদেশের শ্রমিক নিয়োগের দৈনিক পত্রিকা গুলো লক্ষ্য করতে হবে। বিদেশে বিভিন্ন শিল্প কারখানা ছাড়া অন্যান্য প্রতিষ্ঠান রয়েছে যেখানে নিয়মিতভাবে বাংলাদেশসহ বিভিন্ন দেশ থেকে শ্রমিক নিয়োগ দিয়ে থাকে সরকারিভাবে। এ ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট একটি সময়সীমা দেয়া হয়ে থাকে আবেদন করার বা রেজিস্ট্রেশন করার জন্য।
যেটাকে আমরা বলে থাকি, সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার নিবন্ধন ২০২৪। তাই আপনি যদি শ্রমিক হিসেবে সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে চান, তাহলে আপনাকে বিভিন্ন দেশের শ্রমিক নিয়োগের নিয়মিত ও সঠিকভাবে খোঁজখবর নিতে হবে। যাতে করে আপনি সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য সঠিক সময়ে সঠিকভাবে সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার নিবন্ধন রেজিস্ট্রেশন করতে পারেন।
শিক্ষার জন্য সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
দেশীয় শিক্ষা নেওয়ার পাশাপাশি অনেক শিক্ষার্থী আছেন যারা আসলে উচ্চ শিক্ষা নেওয়ার জন্য বিদেশ যেতে চান। আর যে সকল শিক্ষার্থীদের মনে এমন উচ্চ শিক্ষা নেওয়ার প্রবল ইচ্ছা আছে। তাদের জন্য বাংলাদেশ সরকার একটি খুব বড় সুযোগ করে দিয়েছে। কেননা, এখন আপনি সরকারি ভাবে বিদেশ গিয়ে লেখাপড়া করার সুযোগ সুবিধা পাবেন। তবে তার জন্য আপনার মেধা, যোগ্যতা ও ভালো ফলাফল থাকতে হবে।তাহলে বিদেশ গিয়ে উচ্চশিক্ষা অর্জন করতে পারবেন।
চাকুরী প্রার্থী হিসেবে সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার উপায়
যদি আপনি সরকারিভাবে বিদেশে গিয়ে চাকরি করতে আগ্রহ পোষণ করেন তাহলে সর্বপ্রথম আপনাকে আপনার পছন্দের দেশের কোন কোম্পানি বা সেক্টরের চাকরির সার্কুলার বাছাই করতে হবে। ভালোভাবে খোঁজখবর নিতে হবে ওই কোম্পানিতে বা ওই সেক্টরের চাকরির আবেদন করা যাবে কিনা।
পাশাপাশি দেশের বেশিরভাগ চাকরি দক্ষতা ও অভিজ্ঞতা নির্ভর করে থাকে। তাই আপনার উক্ত চাকরির জন্য প্রশিক্ষণের প্রয়োজন হতে পারে। এজন্য চাকরিপ্রার্থী হিসেবে সরকারিভাবে বিদেশ যেতে চাইলে বৈদেশিক বিভিন্ন চাকরির সার্কুলার ছাপানো হয়ে থাকে এমন কিছু পত্রিকা নিয়মিতভাবে খেয়াল রাখবেন।
এছাড়াও চাকরী প্রার্থী হিসেবে সরকারি ভাবে বিদেশ যেতে চাইলে প্রথমত আপনাকে প্রার্থীর নাম রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এজন্য আপনাকে আপনার নিকটস্থ জেলা প্রশাসকের কার্যালয় এর প্রবাসী কল্যাণ শাখায় গিয়ে যোগাযোগ করতে হবে। এরপরে তাদের দেওয়া নির্দেশনা অনুযায়ী সার্বিক কার্যালয় সম্পন্ন করতে হবে।
দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায়
এই আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারবো দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে। সাধারণত দালালের মাধ্যমে বিদেশে গেলে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় যে কাজের জন্য যায় সেই কাজ পাওয়া যায় না যেমন বেতন আশা করে যাই তেমন বেতন হয় না। এছাড়াও অনেক ডকুমেন্টে ঝামেলা রয়েছে। তাই দালাল ছাড়া সরকারিভাবে যাওয়া ভালো। এছাড়াও প্লে স্টোরে বর্তমানে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে দালাল ছাড়া বিদেশ যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে।
আমি প্রবাসী নামে একটি অ্যাপস আছে এই অ্যাপ্সে রেজিস্ট্রেশন করে ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে আপনি কোয়ালিফাই হলে আপনাকে তারা বেশি প্রদান করবে। এবং আপনি যে কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন ঠিক সেই কাজেই পাবেন এবং বেতন সেভাবেই পাবেন কিন্তু দালালের মাধ্যমে গেলে সেটি সম্ভব হয় না।
সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায়
আমরা আর্টিকেল থেকে সরকারিভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় সম্পর্কে জানতে পারব। আমরা জানি বোয়েসেল হল সরকারি বিদেশ পাঠানোর সংস্থা। যারা ইউরোপে জিতে চান তারা প্রথমে সোনালী ব্যাংকের মাধ্যমে এই সংস্থাটিতে নির্দিষ্ট টাকা পাঠাবেন। এরপর ধাপে ধাপে কাগজ পত্র তাদের কথামতো রেডি রাখবেন।
আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী তারা আপনাকে ইউরোপের ভিসা প্রদান করে থাকবে এবং আপনি যে কাজের জন্য যেতে চাচ্ছেন আপনার যোগ্যতা অনুযায়ী সেই কাজ যদি হয় অবশ্যই তারা সেই কাজটি আপনাকে দিয়ে থাকবে। সাধারণত ইউরোপ কান্ট্রিতে মাসিক এক থেকে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা সম্ভব। প্রথম অবস্থায় 700 থেকে 800 ডলার পর্যন্ত ইনকাম করা যেতে পারে।
ইউরোপ ভিসা এজেন্সি
বাংলাদেশ থেকে ইউরোপ যাওয়ার অনেক এজেন্সি রয়েছে আর এসকল এজেন্সি বাংলাদেশ কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরো হতে লাইসেন্স প্রাপ্ত। আপনি যদি কোনভাবে এসব এজেন্সির মাধ্যমে প্রতারণার শিকার হন তাহলে বাংলাদেশ কর্মসংস্থান ও প্রশিক্ষণ ব্যুরোতে অভিযোগ করতে পারবেন। চলুন তাহলে এজেন্সিগুলো জেনে নেই।
১। এয়ার অ্যান্ড ওয়েভ প্রাইভেট লিমিটেড
লাইসেন্স নম্বর – ১৫৯৬
মোবাইল – ০১৭১৫০১০৩৪১
ঠিকানা – নোয়া টাওয়ার, রুম ১১০২,৫৭/৩-৪ লেক সার্কাস, কলাবাগান, পাস্থপথ, ঢাকা-১২০৫
২। অ্যারিট গ্লোবাল সার্ভিস
লাইসেন্স নম্বর -- ২২৮৮
মোবাইল নম্বর -- ০১৭৫৪৫০২০২৬
ঠিকানা -- ৪৮ নয়াপল্টন, ৩য় তলা, ঢাকা-১০০০
৩। আহলান সার্ভিসেস লিমিটেড
লাইসেন্স নম্বর -- ২২৭১
মোবাইল -- ০১৬১৩০০৩৩৬২৮
ঠিকানা -- আরএস ভবন (৫ তলা), রুম নং ৬০৫, ১২০/এ মতিঝিল, ঢাকা-১০০০
৪। এ এ টি অভারসিস
লাইসেন্স নম্বর -- ২৩৮৩
মোবাইল -- ০১৬১১৪২৪৪৮
ঠিকানা -- প্যালাডিয়াম মার্কেট, ২য় তলা, স্যুট ২/এ, বাড়ি নং ১, রোড নং ৯৫, গুলশান ২, ঢাকা-১২১২
৫। আল-ওমর রিকমেন্ট
লাইসেন্স নম্বর -- ১৬০০
মোবাইল -- ০১৮২৮৫৫৫৫১৮
ঠিকানা -- ১৮৫ শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম সরণি, নতুন ৩৯, কাকরাইল, নাভানা রহিম আড়েন্ট (১০ তলা), স্যুট বি-১০, ঢাকা-১০০০
৬। তেজিএল অভারসিস
লাইসেন্স নম্বর : ১১৯৮
মোবাইল -- +৮৮০২৯৫৫১৮৯৫
ঠিকানা: প্যারামাউন্ট হাইট, ৬৫/২/১ বক্স কালভার্ট রোড, (দ্বিতীয় তলা) পুরাতন পল্টন ঢাকা-১০০০
৭। জব উলেস
লাইসেন্স নম্বর : ২০৫৮
মোবাইল -- ০১৭১৯৮৫৬৯৫৫
ঠিকানা -- ২৫০/১ (৩য় তলা), গুলশান লিংক রোড, তেজগাঁও সি/এ, ঢাকা-১২০৮
৮। এ হালিম ইন্টারন্যাশনাল
লাইসেন্স নম্বর : ০৮৫২
মোবাইল -- ০১৮২০২৯৭৬৫৯
ঠিকানা -- ৬৭/১ ইস্ট টাওয়ার, পল্টন চায়না টাউন, স্যুট ১০/৩ (৯ তলা), নয়া পল্টন, ঢাকা-১০০০
৯। এ হোসেন ইন্টারন্যাশনাল কোম্পানি লিমিটেড
লাইসেন্স নম্বর : ২০৪১
মোবাইল -- ০১৮৮৩৩০৮৯৭৭
ঠিকানা -- ৭৮ নয়াপল্টন, শানজারি টাওয়ার, ৬ তলা, ঢাকা-১০০০
ইউরোপ ভিসার আবেদন
ইউরোপ ভিসার আবেদন করার জন্য উপরোক্ত এজেন্সি গুলোর সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। আবার নিজেই যদি ভিসার আবেদন করতে চান তাহলে বিভিন্ন ওয়েবসাইট ভিজিট করতে হবে। অনেক ওয়েবসাইট রয়েছে যেগুলোতে ইউরোপের বিভিন্ন দেশের জবের নিয়োগ দেয়। তবে আপনি যদি এজেন্সির সাথে ভিসার জন্য আবেদন করেন তাহলে আপনার ভিসা প্রসেসিং এজেন্সি করে দিবে।
বিদেশ যাওয়ার মেডিকেল টেস্ট করতে কত টাকা লাগবে
বিদেশে যাওয়ার পূর্বে সামগ্রিক অর্থে যে সকল কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হয় তার মধ্যে অন্যতম একটি হচ্ছে মেডিকেল ফিটনেস টেস্ট করা। কারণ বিদেশ যাওয়ার আগে প্রার্থীর বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল ফিটনেস টেস্ট এর রিপোর্ট করা খুবই প্রয়োজন। সাধারণত প্রার্থীর শারীরিক অবস্থা রিপ্রেজেন্ট করে থাকে এই মেডিকেল ফিটনেস রিপোর্ট। প্রার্থীর শারীরিক সুস্থতা যাচাই করার জন্য বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল ফিটনেস টেস্ট করা হয়ে থাকে।
আপনি চাইলে বিদেশে যাওয়ার জন্য বিভিন্ন মেডিকেলে ফিটনেস টেস্ট করাতে পারবেন। এজন্য প্রার্থীর বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল ফিটনেস টেস্টদুইভাবে করা যায় যেমন মেডিকেলের ভিতরে কম খরচ হয়। এবং এক একটা মেডিকেলের খরচের বৈষম্য আসতে পারে। যেমন -- ঢাকা মেডিকেল কলেজ অথবা রাজশাহী মেডিকেল কলেজ কিংবা চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ থেকে বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল টেস্ট করতে আলাদা আলাদা খরচ হবে।
এক্ষেত্রে খরচের পরিমাণ এর কিছুটা বৈষম্য দেখা যেতে পারে।এমনকি এবার দিয়ে বাইরে ক্লিনিকে আপনার মেডিকেল ফিটনেস পরীক্ষা করা হয়ে থাকে সে ক্ষেত্রে আপনার খরচ ব্যাবেহুল হতে পারে। তবে সার্বিক অর্থে বা গড়ে আমাদের উচিত হবে বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেলে ফিটনেস টেস্ট করা খুব ভালো মেডিকেলে আনুমানিক খরচ ১০ হাজার টাকা বা এর কিছুটা কম বেশি হতে পারে। অর্থাৎ সরকারি ভাবে বিদেশ যাওয়ার জন্য মেডিকেল ফিটনেস টেস্ট করতে ১০ হাজার টাকা লাগে।
সরকারি ভাবে রোমানিয়া যাওয়ার উপায় ২০২৩
এয়ারটিকা থেকে আমরা সরকারিভাবে রোমানিয়ার যাওয়ার উপায় ২০২৩ সম্পর্কে জানতে পারবো আমরা সবাই জানি ভ্রমণে একটি উন্নত রাষ্ট্র হওয়ায় এখানে অনেক চাহিদা রয়েছে। এখানে প্রচুর পরিমাণে ইনকাম করা সম্ভব। সাধারণত তিন থেকে চার হাজার ডলার পর্যন্ত মাসিক ইনকাম হয়ে থাকে। রোমানিয়ার মুদ্রার নাম রন।
সরকারি ভাবে যেতে হলে অবশ্যই বোয়োসেল মাধ্যমে কাগজপত্র জমা দিতে হবে এবং আপনি যে চাকরির জন্য যাচ্ছেন সেই কোম্পানির নিয়োগে আপনাকে এই সংস্থাটি রোমানিয়াতে পাঠিয়ে দিবে। দালাল ছাড়া সরকারিভাবে গেলে পাঁচ থেকে ছয় লক্ষ টাকার মধ্যে যাওয়া সম্ভব। প্রতিবছরই রোমানিয়াতে প্রচুর পরিমাণে লোক নিয়োগ দেয়। প্রবাসের বিভিন্ন সাইটে এ সকল নিয়োগ দেখা যায়।
সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার নিয়ম ২০২৩
আমরা এখন এই আর্টিকেল থেকে সরকারি ভাবে ইতালি যাওয়ার নিয়ম 2023 সম্পর্কে জানতে পারবো অনেকের স্বপ্ন ইতালি যাওয়ার এবং নিজের স্বপ্নকে বাস্তবে রূপ দেওয়ার। ইতালি অনেক অন্য একটা রাষ্ট্র হওয়ায় এই কান্ট্রিতে যাওয়া খুব একটা সম্ভব না। তবে বর্তমান সরকার ২০২৩ সাল থেকে 25 সাল পর্যন্ত প্রায় সাড়ে চার লক্ষ শ্রমিক নিয়োগ দিয়েছে বর্তমানে ৮৬ হাজার শ্রমিক এর ভিসা দিচ্ছে।
বোয়োসেল এর মাধ্যমে অবশ্যই যোগাযোগ করে টাকা কাগজপত্র জমা দিয়ে যোগ্যতা অনুযায়ী ভিসা পাবেন সরকারি ভাবে গেলে তিন থেকে চার লক্ষ টাকা খরচ হবে। তাই যারা ইতালিতে যেতে চান অবশ্যই বোয়োসেল এর মাধ্যমে যাবেন। কারণ এটি একটি সরকারি সংস্থা হাওয়াই সঠিকভাবে কাজ করে যাচ্ছে।
সরকারি ভাবে বিদেশ গিয়ে কি কি কাজ পাওয়া যায়
আমাদের মধ্যে অনেক মানুষ আছে চাকরি করার জন্য বিদেশে যেতে চান কিন্তু তারা জানে না যে বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি থাকে। আমি আপনাদের জানিয়ে দিব যে বিদেশে কোন কাজের চাহিদা বেশি আমাদের বাংলাদেশ থেকে যে সব শ্রমিক যায় তারা একটি উন্নত রাষ্ট্র সেখানে অনেক সেক্টরে বিদেশি শ্রমিক এর চাহিদা অনেক বেশি তবে কিছু কাজ বেতন ও শ্রমিক এর দক্ষতা উপর হয়ে থাকে তার মধ্যে যে সব কাজের চাহিদা বেশি সে সব কাজের তালিকা নিচে দেওযা হলো --
- ওয়েটার
- নার্সের
- কৃষি কাজ
- হোটেল বয়
- নির্মাণ শ্রমিক
- কনস্ট্রাকশন
- বাগান পরিদর্শক
- ক্লিনার এর কাজ
- সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার
- সিভিল ইঞ্জিনিয়ার
- কম্পিউটার অপারেট
- গার্মেন্টস অপারেটর
- পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার কাজ
উপরুক্ত কাজে বিদেশে শ্রমিক দের চাহিদা বেশি থাকে। আপনি যদি বিদেশে প্রবাসি শ্রমিক হিসেবে যেতে চান তাহলে আপনাকে এ সব কাজের উপর দক্ষতা অর্জন করতে হবে তাহলে আপনি সহজেই এ সব কাজের উপর বিদেশ যাওয়ার ভিসা পেযে যাবেন।
বিদেশ যেতে কত টাকা লাগে
আমরা এই আর্টিকেল থেকে বিদেশ যেতে কত টাকা লাগে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত সম্পূর্ণ জানব। সাধারণত বিদেশ যাওয়ার জন্য কোন নির্দিষ্ট পরিমাণের টাকা জানার অসম্ভব। দালালের মাধ্যমে বিদেশে গেলে অবশ্যই টাকার পরিমাণ বেশি লাগে অনেক ক্ষেত্রে ১০ থেকে ১৫ লক্ষ টাকার মত পর্যন্ত খরচ হতে পারে। অন্যদিকে স্পন্সর বা সরকারি ভাবে গেলে সেই টাকার পরিমাণ কমে তিন থেকে চার লক্ষের মধ্যে হয়ে যায়।
আরো পড়ুনঃ পাসপোর্ট রিনিউ করার নিয়ম ২০২৪
তবে সরকারি ভাবে গেলে টাকা কম লাগে এছাড়া যারা স্টুডেন্ট আছে তারা ফ্রিতে একদম যেতে পারে। স্কলার্শিপ মাধ্যমে গেলে কোন টাকা পয়সা লাগে না। সাধারণত পুলিশ ক্লিয়ারেন্স ভিসা পাসপোর্ট ইত্যাদি ৩২০০০ টাকা খরচ হয় স্পন্সরের জন্য ৭০০০০ থেকে দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হয়।আপনি যে নিয়োগে যাবেন সেই নিয়োগের জন্য আবেদন খরচ ৩০ হাজার টাকা ইত্যাদি । তবে দালালের চক্রে পড়লে অবশ্যই টাকার পরিমান অনেক বেশি লাগবে।
আরো পড়ুনঃ মেডিকেল ফিট হওয়ার উপায়
আশা করছি বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা সরকারিভাবে বিদেশ যাওয়ার এবং যেতে কত টাকা খরচ হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পেরেছেন।
ভাইয়া পোষ্ট সুন্দর হয়ছে শুভ কামনা রইলো