ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করার নিয়ম
আমেল আইডি ভিসা চেনার উপায় ২০২৫ সম্পর্কে [ বিস্তারিত জানুন ]প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো, জানতে চেয়েছেন। ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করার নিয়ম। তাই আজ আপনাদেরকে এই আর্টিকেলের মাধ্যমে জানাতে চলেছি এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম সম্পর্কে আপনি যদি এই বিষয় বিস্তারিত তথ্য পেতে চান। তাহলে আমাদের আর্টিকেলটি শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
এটি ব্যাংকিং সেবা দেয়ার উদ্দেশ্য নিয়ে ব্যাংক কোম্পানি আইন ১৯৯১ দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এবং কোম্পানি আইন ১৯৯৪ দ্বারা পাবলিক লিমিটেড কোম্পানি হিসাবে নিবন্ধিত হয়। আর ডিবিবিএল আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে ৩ জুন, ১৯৯৬ সালে। ব্যাংকটি ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ-এ ২০০৪ সালে নিবন্ধিত হয়।
ভূমিকা
বাংলাদেশের ব্যাংক ব্যবস্থা কে ইতোমধ্যেই অনেক আধুনিকায়ন করা হয়েছে।তাই প্রয়োজন হয় এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করা। বর্তমানে প্রায় ব্যাংকগুলো ইন্টারনেট ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে। তাই ঘরে বসেই যেকোনো ব্যাংক একাউন্ট থেকে অন্য যেকোনো ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানো যায় ঘরে বসেই। সুতরাং আজকের এই আর্টিকেলটির আলচ্য বিষয় হচ্ছে- এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করবেন কিভাবে ।
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করার নিয়ম
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করার নিয়ম সাধারণত। আমরা বিভিন্ন প্রয়োজনে লেনদেন করে থাকি তাই প্রয়োজন হয় ডাচ বাংলা এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংক একাউন্টে টাকা ট্রান্সফার করার। বর্তমানে প্রাইভেট ব্যাংক গুলো ইন্টারন্যাশনাল ব্যাংকিং সেবা চালু করেছে। তাই ঘরে বসে ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে যেকোনো ব্যাংক একাউন্টে টাকা পাঠানো যায় ঘরে বসে।
বাংলাদেশে ব্যাংকিং ব্যবস্থায় ইতিমধ্যে অনেক আধুনিকতা করা হয়েছে। ব্যাংক সেক্টরে চালু করা হয়েছে চমৎকার পরিবেশ এক ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা পাঠানোর কিছু নিয়ম ও পদ্ধতি রয়েছে। চলুন সেই সম্পর্কে জেনেনিন ডচ বাংলা ব্যাংকের এক শাখা থেকে অন্য শাখায় টাকা পাঠানোর তিনটি উপায় রয়েছে। যার মাঝে দুইটি উপায়ে টাকা পাঠাতে খরচ লাগে। আর একটি উপায়ে টাকা পাঠাতে কোন খরচ লাগে না সেগুলো বিস্তারিত আলোচনা করা হলো --
ব্রাঞ্চের মাধ্যমে --
- ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে যদি এক টাকা থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার নিচ পর্যন্ত কোন ব্যাক্তি কোন ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করলে সর্বোচ্চ খরচ ২৩ টাকা হবে।
- ৫০০০০ হাজার টাকা থেকে এক লাখ টাকা এর মধ্যে যদি ট্রান্সফার করা হয় তাহলে তার মোট খরচ হবে ৫৮ টাকা।
- এক লাক্ষের বেশি টাকা ট্রান্সফার করলে তার খরচ হবে ১১৬ টাকা।
এজেন্টের মাধ্যমে --
- এর মাধ্যমে যদি কোন ব্যক্তি টাকা ট্রান্সফার করে তাহলে প্রতি হাজারে দুই টাকা করে খরচ হয়।
ফাস্ট ট্র্যাকের মাধ্যমে --
ডাচ বাংলা ব্যাংকের ফাস্ট ট্র্যাক এর মাধ্যমে কোন ব্যক্তি যদি টাকা ট্রান্সফার করে তাহলে একদম ফ্রি তবে সে ক্ষেত্রে তিনি টাকা রিসিভ করবেন তিনি সন্ধ্যা সাতটার আগে টাকা রিসিভ করতে পারবে না।
উদাহরণস্বরূপ বলা যায় আপনি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংকে ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করে সকাল দশটায় কোন ব্যক্তির কাছে টাকা পাঠাচ্ছেন। সেক্ষেত্রে সে ব্যক্তির সন্ধ্যা সাতটায় ব্যাংক একাউন্টে টাকা জমা হওয়ার রিসিভ দেখাতে পারবেন। আর যদি দেখা যায় আপনি সন্ধ্যা ছয়টায় ডাচ বাংলা ব্যাংকে ফাস্ট ট্যাক ব্যবহার করে কাউকে টাকা পাঠাচ্ছেন।
তবে সেই টাকা তিনি পরের দিন হওয়ার এসএমএস দেখাতে পারবেন এর আগে না। তাই আমাদের উচিত হবে যার কাছে টাকা পাঠাবেন তিনি যদি রিসিভ করতে চান সেই ক্ষেত্রে অবশ্যই টাকা পাঠানোর ক্ষেত্রে খিয়াল রাখতে হবে। যেন সেই দিন বিকাল তিনটা থেকে চারটার মধ্যে টাকা পাঠাতে হবে ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করে।
উপরোক্ত সময়ের মধ্যে ফাস্ট ট্র্যাক ব্যবহার করে টাকা না পাঠালে সেই দিনের পরিবর্তে পরের দিন টাকা রিসিভ করতে পারবেন। যদি কারো ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ডাচ-বাংলা ব্যাংক থাকে তো সেই ক্ষেত্রে সেই ব্যক্তি একাউন্টের ইনফরমেশন ব্যবহার করে। তিনি অন্য যেকোনো শাখার যেকোনো অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাতে পারবেন।
তবে যাদের ডাচ বাংলা ব্যাংক একাউন্ট নেই সে ক্ষেত্রে তার জাতীয় পরিচয় পত্র ব্যবহার করে টাকা পাঠাতে পারবেন। যে ব্যক্তির কাছে টাকা পাঠাবেন তার সঠিক ইনফরমেশন ও আপনার ব্যাংক একাউন্ট বা জাতীয় পরিচয় পত্রের ইনফরমেশন ব্যবহার করে ফর্মটি তে পূরণ করবেন। বর্তমানে পাঁচ হাজার টাকা পর্যন্ত পাঠাতে আমাদের জাতীয় পরিচয় পত্র দরকার হয় না । তবে ৫ হাজারের বেশি যদি টাকা পাঠাতে চান তাহলে অবশ্যই পরিচয় পত্র দরকার হয়।
বিদেশ থেকে ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠানোর নিয়ম
বর্তমানে বাংলাদেশে এমন কোন জায়গা নেই। যে, সেখানে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট নেই। আপনি যে জায়গায়রি মানুষ হন না কেন তাতে কোন সমস্যা নেই। গ্রাম বা শহর যেকোনো জায়গা থেকে আপনি অতি সহজেই বাড়িতে টাকা পাঠাতে পারবেন। তাছাড়াও আপনি চাইলে সরাসরি ব্যাংকে টাকা পাঠাতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ জীবন বীমা কর্পোরেশন কি সরকারী
ডাচ বাংলা ব্যাংকে টাকা পাঠাতে হলে আপনার বাড়িতে যেকোনো এক জন সদস্যর একটি ডাচ বাংলা অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। আর যদি তেমন ব্যবস্থা না থাকে তাহলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে হবে। বিশেষ করে যেকোনো সময় টাকা পাঠানো যায় এবং চাইলে যেকোনো সময় ক্যাশ আউট করা যায়। তাই আপনি বাড়িতে বলে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে বলেবেন।
আপনার যদি একটি অ্যাকান্ট থেকে থাকে তাহলে আপনাকে রিসিভার থেকে সেই অ্যাকাউন্টের নাম্বার সংগ্রহ করতে হবে। এর জন্য আপনি চলে যাবেন যেখান থেকে আপনি আপনার অ্যাকাউন্ট তৈরি করছেন।তাছাড়াও অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় আপনার নাম্বার তারাই দিয়ে দিবে। নাম্বার জানার পরে ব্যাংক অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় যে নাম ব্যবহার করা হয়েছে সেই নাম সংগ্রহ করতে হবে।
এটিও অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় পাওয়া যাবে। অ্যাকাউন্ট তৈরি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে সেই নাম যেন আইডি কার্ড এর সাথে মিল করে হয়। এবং কোন প্রকার নামের ভুল যেন না হয়। মনে রাখবেন কোন একটি তথ্য যদি ভূল হয় তাহলে আপনি টাকা পাঠালে সেই টাকা বাংলাদেশে আসবে না। অপনি
কিছু জরুরী বিষয় নোট করে রাখুন যেগুলো আপনার কাজে দিবে। তাহলে চলুন কি সেই বিষয় জেনে নেয়া যাক,
- প্রথমেই আপনার একটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের অ্যাকাউন্ট থাকতে হবে। আর এর জন্য ডাচ বাংলা ব্যাংক এর কাছে গিয়ে অথবা নিজে নিজে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করে নিতে পারেন।
- কোন নাম এবং মোবাইল নাম্বার জমা দিতে হবে যেখান থেকে বা যে এক্সেঞ্জ অফিস থেকে আপনি টাকা পাঠাবেন। বিদেশে অনেক গুলো এক্সেঞ্জ মাধ্যম রয়েছে তার তালিকা দিয়ে দিবে আপনি শুধু একটু কষ্ট করে এক্সচেঞ্জ অফিস খুজে নিবেন।
- যে টাকা আপনি এক্সঞ্জ হাউজ থেকে পাঠাবেন সেই টাকা প্রথমে আপনার তৈরি করা বা যে অ্যাকাউন্টে টাকা পাঠাবেন সেই অ্যাকাউন্টে জমা হবে।
- টাকা জমা হয়ে গেলে কাঙ্ক্ষিত নাম্বারে এসএমএস দিয়ে জানিয়ে দেয়া হবে।
- ব্যাল্যান্স চেক করে যখন দেখতে পাবে টাকা জমা হয়েছে তখন যেকোনো এজেন্ট থেকে খুব সহজেই টাকা তুলতে পারবে।
ডাচ বাংলা ব্যাংক এটিএম বুথ থেকে টাকা তোলার নিয়ম জানুন
ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে টাকা তোলার নিয়ম খুঁজছেন দেখে নিন যে সকল উপায়ে আপনি আপনার ডাচ বাংলা একাউন্ট থেকে টাকা তুলতে পারবেন। একটি যদি ডাচ-বাংলা ব্যাংক একাউন্ট থেকে থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন উপায়ে টাকা তুলতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ সন্ধানী লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি চেক
আপনি চাইলে এটিএম বুথে থেকে বা ব্যাংকের চেক ব্যবহার করে অথবা মোবাইল সার্ভিস রকেট টাকা ট্রান্সফার দিয়ে ক্যাশ আউট করে আপনার টাকা তুলতে পারবেন যাই হোক কথা না বাড়িয়ে চলুন জেনে
নেই ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে টাকা তোলার নিয়ম।
প্রথমে সি আর এম মেশিনে --
আপনার কার্ড প্রবেশ করান আপনার কার্ডের মধ্যে থাকা সিমের মত অংশটি সিআরপি মেশিনের মধ্যে প্রবেশ করানোর জায়গায় ঢুকিয়ে চাপ দিলে মেশিনে একা একাই কিনে নিতে শুরু করবে।
আপনার চার ডিসিসের পিন নাম্বার দিন --
আপনি স্ক্রিনে দেখতে পাবেন আপনার পিন নম্বর লিখতে বলা হচ্ছে আপনার কার্ডের গোপন পিন নাম্বারটি দিন।
টাকা উত্তোলনের সিলেক্ট করতে হবে --
স্কিনে অনেকগুলো অপশন দেখাতে পাবেন তার মধ্যে একটি হলো টাকা উত্তোলনের অপশন টাকা তুলতে এই অপশনে বা তার পাশে থাকা বাটনে চাপ দিন।
টাকার অ্যামাউন্ট লিখতে হবে --
আপনি কত টাকা তুলতে চান নিচে বাটনে টাইপ করে লিখতে হবে কিন্তু মাথায় রাখবেন ৫০০ টাকার নিচে কোনো টাকা উঠানো যাবে না।
রশিদ দরকার হলে হা না হলে না --
আপনি কি কাগজের একটি মানি রিসিপ্ট গ্রহণ করতে চান চাইলে হাত বাটন চাপুন না চাইলে না বাটন চাপ দিন তবে এর জন্য ফ্রি প্রয়োজন হয়না। টাকা বের হতে অপেক্ষা করুন এবং টাকা সংগ্রহ করুন টাকা বের হতে কিছুক্ষণ সময় নেবে এরপর সি আর এম মেশিনের নির্দিষ্ট স্থান দিয়ে আপনার টাকা বেরিয়ে আসবে এখন আপনি তা সংগ্রহ করে নিতে পারেন।
পরিবর্তি লেনদেন ব্যাপারে হা অথবা না দিন --
আপনি কি আর লেনদেন করতে চান তাহলে হা এর পাশে বাটন চাপ দিতে হবে এবং আর যদি না চান তাহলে এর পাশে থাকা বাটন চাপুন দেখবেন চাপার পর পরে বুথ থেকে আপনার কার্ডটি বেরিয়ে আসবে তখন কার্ডটি সংগ্রহ করুন।
ডাচ বাংলা ব্যাংক নেক্সাস কার্ডের সুবিধা ও পাওয়ার উপায়
বর্তমানে সকল ব্যাংক তাদের গ্রাহকদের ডেবিট এবং ক্রেডিট কার্ড সরবরাহ করে থাকে। বেশিরভাগ কাঠ ব্যবহারকারী যে অভিযোগ করে থাকে তা হল হিডেন চাজ। কিছু কিছু ব্যাংক গ্রাহকদের না জানিয়ে কার্ডের জন্য বেশ কিছু চার্জ কেটে নেয় যে কারণে অনেকেই বিরক্ত বোধ করে। ডাচ-বাংলা ব্যাংক নেক্সাস কার্ডের সুবিধা হল এতে কোন প্রকার হিডেনসার নেই বিস্তারিত জেনে নেই।
- ডাচ বাংলা ব্যাংক নেক্সাস কার্ডগুলোর ক্ষেত্রে আপনাকে এক বছর কার্ড ফ্রি ব্যবহার করার সুযোগ দিয়ে থাকে যা অন্য কোন ব্যাংক দেয় না।
- ভিসা এবং মাস্টার কার্ড সাপোর্টে নিক্সেস কার্ডগুলো ব্যবহার করে ডাচ বাংলা ব্যাংক এছাড়া যে কোন ব্যাংকে এটিএম বুথ ব্যবহার করে টাকা উত্তোলন করা যায়।।ডাচ-বাংলা ব্যাংক নেক্সেস ডেবিট কার্ড গুলো অনেক সিকিউরিটি ভাবে তৈরি করা হয় তাই এগুলো কপি হয়ে যাওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকে না।
- ডাচ বাংলা ব্যাংক নেক্সাস কার্ড থেকে আপনি যে কোন জায়গা থেকে টাকা উত্তোলন করতে পারবেন।
- এছাড়া ডাচ বাংলা ব্যাংক নেক্সাস কার্ড ব্যবহার করে আপনি বিভিন্ন ধরনের অনলাইনে টিকিট বুকিং করতে পারবেন। এছাড়া দেশের বিভিন্ন ধরনের প্রোগ্রাম এবং অত্যন্ত বিনোদনমূলক স্থানগুলোতে টিকিট ক্রয় করার জন্য লাইনে দাঁড়ানোর দরকার হবে না। আপনি ঘরে বসে অনলাইনে ডাচ বাংলা ব্যাংক নেক্সাস কার্ড ব্যবহার করে এই কার্যক্রম সম্পাদন করতে পারেন।
- ডাচ বাংলা এটিএম বুথ থেকে সর্বোচ্চ কত টাকা তোলা যায়ঃ
- ডাচ বাংলা ব্যাংক এটিএম বুথ বা মেশিনে ৫০০ টাকা এবং ১০০০ হাজার টাকার নোট থাকে
- এটিএম মেশিনে কোন খরচা টাকা থাকে না বরং আপনি 500 এর গুণক যেকোনো পরিমাণ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন কিন্তু মাথায় রাখতে হবে সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা উত্তোলন করতে পারবেন আর সর্বোচ্চ 20 হাজার কিন্তু একদিনে সর্বমোট ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত উত্তোলন করতে পারবেন।
উপস্থাপনা -- ডাচ বাংলা ব্যাংক থেকে অন্য ব্যাংকে টাকা ট্রান্সফার করার নিয়ম
এই পোস্টে উল্লেখিত উপায়গুলোর বিশেষ সুবিধা হচ্ছে, আপনার নগদ অর্থ বহনের ঝুঁকি মুক্ত থাকতে পারবেন, সময়ও বাচাঁতে পারবেন। এছাড়াও পদ্ধতি সম্পর্কে জানা থাকলে যে কোনো জরুরী প্রয়োজনে আপনার নিকটস্থ যে কোন ব্যাংকে থেকে এই সেবা গ্রহন করতে পারবেন বর্তমানে টাকা।
আরো পড়ুনঃ মেঘনা লাইফ ইন্সুরেন্স পলিসি চেক
লেনদেনের ক্ষেত্রে সহজ করার জন্য আমাদের দেশে যে ব্যাংকগুলো রয়েছে তাদের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাংক ডাচ বাংলা ব্যাংক অন্যতম। ডেবিট কার্ড বা ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করতে হয়। এই পোস্টটি যদি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করবেন এবং নিচে কমেন্ট বক্সে আপনার মতামত জানাবেন ধন্যবাদ।
সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url