কখন থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রচলন শুরু হয়? - ঈদে মিলাদুন্নবী কি?
ইসলামী ব্যাংক সেভিংস একাউন্ট সুবিধাবিশ্ব মুসলিম উম্মাহর অন্যতম একটি উৎসবের দিন হচ্ছে ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’। হিজরি বা আরবি রবিউল আউআল মাসের ১২ তারিখে এই ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’ বা নবীর জন্মের ঈদ পালন করেন বাংলাদেশসহ বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা। আজকের এই পোস্টে আমরা জেনে নেব, ঈদে মিলাদুন্নবী কি,এবং কখন থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রচলন শুরু হয় ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে।
তাহলে চলুন আর দেরি না করে জেনে নেই, ঈদে মিলাদুন্নবী কি, রাসুলুল্লাহ (সা) এর জন্ম দিবস কবে, ঈদে মিলাদুন্নবী কত সাল থেকে পালন করা হয় ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে।
ঈদে মিলাদুন্নবী কি
আজ আমি এই আর্টিকেলে ঈদে মিলাদুন্নবী কি এ বিষয়ে বিস্তারিত ভাবে আলোচনা করব। ঈদ শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো খুশি হওয়া ফিরে আসা আনন্দ উদযাপন করা ইত্যাদি। মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতে প্রিয় নবীজির আগমনকে বুঝায় আর ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলতে নবীজির আগমনে খুশি উদযাপন করাকে বোঝায়।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে মিলাদুন্নবী অর্থ নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম বা আগমন বোঝায়। অশান্তি আর বর্বরতায় মগ্ন আরবের বুকে আঁধারের বুক চিড়ে মহানবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম শান্তি নিয়ে এসে মানব জাতিকে সত্যর সভ্যতা ও ন্যায়ের দিক নির্দেশনা দিয়ে গোটা বিশ্বকে শান্তিতে পরিপূর্ণ করে তোলেন এবং রাসূল সাল্লাল্লাহু সাল্লাম শান্তির দূত হিসাবে পৃথিবীতে আসেন।
নবীজির পৃথিবীতে শুভ আগমনকে ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু সাল্লাম বলে। এই বিষয়ে কোরআন শরীফে যে আয়াতগুলো অবতীর্ণ হয় সেগুলো হচ্ছে --
- এবং “স্মরণ কর আল্লাহর নিয়ামতকে যা তোমাদের উপর অবতীর্ণ হয়েছে” -(সূরা বাক্বারা-২৩১)
- হে হাবীব, নিশ্চয়ই আমি আপনাকে বিশ্ববাসীর জন্য রহমতস্বরূপ প্রেরণ করেছি” -(সূরা আম্বিয়া-১০৯)
- আল্লাহ তাআলা ঘোষণা দিয়েছেন “আল্লাহর অনুগ্রহ ও রহমত প্রাপ্তিতে খুশি পালন কর যা তোমাদের সমস্ত ধন দৌলত অপেক্ষা শ্রেয়। - (সূরা ইউনুস-৫৮)
এই তিনটি আয়াতকে পর্যালোচনা পর্যালোচনা করলে যে বিষয়টি পাওয়া যায় সেটি হচ্ছে আল্লাহ পাক হযরত মুহাম্মদ আমাদের উপর রহমত হিসেবে প্রেরণ করেছেন। তাই এই দিনটিকে খুশিতে উদযাপন করা উচিত খুশি বলতে নাচ গান বাজনা করা না খুশি বলতে নবীজির ওপর দুরুদ পাঠ করা এবং জিকির করা আল্লাহর এবাদত বন্দেগী করা নবীজির জীবনী নিয়ে আলোচনা করা ইত্যাদি। উক্ত আলোচনা থেকে আপনি নিশ্চয় বুঝতে পেরেছেন ঈদে মিলাদুন্নবী কি।
মিলাদ শব্দের অর্থ কি
মিলাদ (ميلاد), মাওলেদ (مولد) এবং মাওলুদ (مولود) এ তিনটি শব্দের আভিধানিক অর্থ যথাক্রমে হল জন্মদিন, জন্মকাল ও জন্মস্থান প্রভৃতি। সুপ্রসিদ্ধ আল মুনজিদ নামক আরবি অভিধানের ৯১৮ পৃষ্ঠায় রয়েছে, الميلاد – وقت الولادة অর্থাৎ মিলাদ অর্থ জন্মসময়। অনুরূপ মিসবাহুল লুগাতের ৯৬৬ পৃষ্ঠায় রয়েছে, ‘মিলাদ’ অর্থ জন্মসময়। মিলাদ’ শরীফ অর্থ হযরত মোহাম্মদ আকরাম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্মোৎসব উদ্যাপন। তাছাড়া আল্ মিসবাহুল মুনীর, ফিরুজুল লুগাত, গিয়াসুল লুগাত, লুগাতে সুরাহ, প্রভৃতি আরবি অভিধানে ‘মিলাদ’শব্দের উপরোক্ত অর্থই উল্লেখ করা হয়েছে।
মোদ্দাকথা ‘মিলাদ’ শব্দটি জন্মকাল বা জন্মদিন ব্যতীত অন্য কোন অর্থে ব্যবহৃত হয় না। সুতরাং মিলাদুন্নবী, মাওলেদুন্নবী ও মাওলুদুন্নবী শব্দগুলির অর্থ হল, নূরনবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্মদিন বা জন্মকাল। সুতরাং বলা যায় ইসলামের পরিভাষায় একমাত্র আমাদের প্রিয়নবী মুহাম্মাদুর রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের জন্ম সংক্রান্ত কাহিনী ও তদসম্বলিত ঘটনাবলী আলোচনা করা এবং এ অনুষ্ঠানকেই মিলাদুন্নবী বলে অভিহিত করা হয়ে থাকে। সংক্ষেপে বলা হয় ‘মিলাদ শরীফ’।
মিলাদ পড়া কি জায়েজ
আপনারা হয়তো জানতে চেয়েছেন মিলাদ পড়া কি জায়েজ কি না আল্লাহ কিতাব রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর সুন্নত সাহাবাদের আমল এবং সম্মানিত তিন যুগের কোন যুগে এর কোন অস্তিত্ব ছিলনা। তাই আমরা এটাকে বেদাত বলি কারণ ইবাদতের মাধ্যমে আল্লাহকে সন্তুষ্ট করে থাকি কোরআন বা সুন্নাহ অবশ্যই তার পক্ষে দলিল থাকতে হবে।
আর মিলাদ পড়ার পক্ষে এরকম কোন দলিল কোথাও নেই বলেই এটা একটি বেদাত ইবাদত। সুতরাং ইসলামের চার খলিফার যুগ শেষ হয়ে আরো পাঁচ শতাব্দীর অতিবাহিত হওয়ার পর ৬০৪ হিজরী সনে ইরাকে মুসলিম শহরে বিলাস প্রিয় ও ধর্মদ্রোহী বাদশা মুজাফফররুদ্দীন আবু সাঈদ কৌকরী বিন আরবাল এর নির্দেশে
আরো পড়ুনঃ স্ত্রীর প্রতি স্বামীর ভালোবাসা বৃদ্ধির আমল
এক স্বার্থবাদী আলেম আবুল আবুল খাত্তাব উমার বিন হাসান বিন আলী বিন জমায়েল কর্তৃক উদ্ভাবিত মিলাদ নামক এই বিদআত এবং তারও একশত বছরের পরে আবিস্কৃত কিয়াম নামক এই বিদআত গ্রহন করার কোন অর্থই হতে পারে না। বরং কয়েকটি কারণে একে সাওয়াবের কাজ মনে করে করা হল বড় বিদআত। আর আমরা জানি, আমাদের নবী সকল নবীদের মধ্যে সর্ব শ্রেষ্ঠ ও সর্বশেষ।
তিনি সবার চেয়ে অধিকতর পরিপূর্ণভাবে দ্বীনের পয়গাম পৌঁছিয়েছেন। যদি মিলাদ-কিয়াম আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত দ্বীনের অংশ হত আর আল্লাহর সন্তুষ্টি লাভের কারণ হত, তাহলে অবশ্যই তিনি তা উম্মতের জন্য বর্ণনা করতেন বা তাঁর জীবনে একবার হলেও আমল করে দেখাতেন এবং তাঁর সাহাবীগণ কে বলতেন সুতরাং মিলাদ পড়া একটি বিদআত।
রাসুল (সাঃ) এর জন্ম দিবস কবে
ঈদে মিলাদুন্নবী কত সাল থেকে পালন করা হয় তা জানার আগে চলুন জেনে নেই। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জন্ম দিবস কবে? রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জন্ম সাল জানা থাকলে বুঝতে সুবিধা হবে ঈদে মিলাদুন্নবী কত সাল থেকে পালন করা হয়। রাসুলুল্লাহ (সাঃ) এর জন্ম সাল এবং জন্মবার সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা পাওয়া গেলেও রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এর জন্ম তারিখ ও জন্ম মাস নিয়ে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন মতভেদ রয়েছে। তবুও ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আরবী বছরের ৩য় মাস রবিউল আউআল মাসের ১২ তারিখে ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’ বা নবীর জন্মের ঈদ পালন করেন। এ সকল হাদীসগ্রন্থের সংকলিত হাদীস থেকে রাসূলুল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্মবার, জন্মদিন ও জন্মতারিখ সম্মন্ধে প্রাপ্ত তথ্য নিম্নরূপ
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্ম সাল ---
মুহাম্মাদ বর্তমান সৌদি আরবে অবস্থিত মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশের বনু হাশিম গোত্রে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর জন্মস্থান মক্কার মসজিদ আল-হারাম নিকটস্থ একটি গৃহে, যা আজ বাইতুল মাওলিদ (অর্থ. 'জন্মস্থান') নামে পরিচিত। প্রচলিত ধারণা মতে, তিনি ৫৭০ খ্রিষ্টাব্দের ২৯ আগস্ট বা আরবি রবিউল আউয়াল মাসের ১২ তারিখ জন্মগ্রহণ করেন।
প্রখ্যাত ইতিহাসবেত্তা মন্টগোমারি ওয়াট তার পুস্তকে ৫৭০ সাল উল্লেখ করেছেন; তবে প্রকৃত তারিখ উদ্ঘাটন সম্ভব হয়নি। তাছাড়া মুহাম্মাদ নিজে কোনো মন্তব্য করেছেন বলে নির্ভরযোগ্য কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি; এজন্যই এটি নিয়ে ব্যাপক মতবিরোধ রয়েছে। এমনকি মাস নিয়েও ব্যাপক মতবিরোধ পাওয়া যায়। যেমন, একটি বর্ণনায় এটি ৫৭১ সালের ২৬ এপ্রিল বা রবিউল আউয়াল মাসের ৯ তারিখ হবে।
সাইয়েদ সুলাইমান নদভী, সালমান মনসুরপুরী এবং মোহাম্মদ পাশা ফালাকির গবেষণায় এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে। তার জন্মের বছরেই হস্তী যুদ্ধের ঘটনা ঘটে। এবং সে সময় পারস্যের সম্রাট খসরু আনুশেরওয়ানের সিংহাসনে আরোহণের ৪০ বছর পূর্তি ছিল এ নিয়ে কারো মাঝে দ্বিমত নেই। তবুও ধর্মপ্রাণ মুসলমানরা আরবী বছরের ৩য় মাস রবিউল আউআল মাসের ১২ তারিখে ‘‘ঈদে মীলাদুন্নবী’’ বা নবীর জন্মের দিন পালন করেন।
হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্ম বার ---
আমরা সবাই জানি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জন্ম বার সোমবার। আর এই দিনটিতে অনেকেই রোজা রাখেন। রাসুলুল্লাহ সাঃ এর জন্ম বার সোমবার এটি কোন হাদিস থেকে এসেছে তা আমরা জেনে নেব।হিজরী দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতাব্দীতে আবু কাতাদা আল-আনসারী রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) সোমবার দিন রোজা রাখা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হয়।
তিনি বলেন, "এই দিনে (সোমবারে) আমি জন্মগ্রহণ করেছি এবং এই দিনেই আমি নবুয়ত পেয়েছি।"সহীহ হাদীসের আলোকে প্রায় সকল ঐতিহাসিক একমত যে, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম সোমবার জন্মগ্রহণ করেন।
কখন থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রচলন শুরু হয়
ঈদে মিলাদুন্নবীর এর অর্থ হচ্ছে শেষ নবীর জন্মদিন। ঈদে মিলাদুন্নবী হচ্ছে শেষ নবীর জন্মদিন উপলক্ষে মুসলমানদের পালিত একটি উৎসব। হিজরী বর্ষের তৃতীয় মাস রবিউল আউয়াল এর ১২ তারিখে ঈদে মিলাদুন্নবী অনুষ্ঠান পালন করা হয়। পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কাছে এই দিনটি নবী দিবস হিসেবে পরিচিত। তাই আজকে আমরা ঈদে মিলাদুন্নবীর ইতিহাস সম্পর্কে জানব। তাহলে চলুন কখন থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রচলন শুরু হয় সম্পর্কে জেনে নেই। ঈদে মীলাদুন্নবীর প্রাথমিক উদযাপন শুরু হয় হিজরী ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে মিশরে। এ যুগকে আববাসীয় খেলাফতের দুর্বলতার যুগ হিসাবে চিহ্নিত করেছেন ঐতিহাসিকগণ।
দুই ঈদের বাইরে কোন দিবসকে উদযাপন শুরু হয় হিজরী ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে শিয়াদের উদ্দোগে। সর্বপ্রথম ৩৫২ হিজরীতে (৯৬৩খ্রি:) বাগদাদের আববাসী খলীফার প্রধান প্রশাসক ও রাষ্ট্রের প্রধান নিয়ন্ত্রক বনী বুয়াইহির শিয়া শাসক মুইজ্জুদ্দৌলা ১০ই মুহাররাম আশুরাকে শোক দিবস ও জিলহজ্জ মাসের ৮ তারিখ গাদীর খুম দিবস উৎসব দিবস হিসাবে পালন করার নির্দেশ দেন।
তার নির্দেশে এই দুই দিবস সামাজিক ও রাষ্ট্রীয় মর্যাদার সাথে পালন করা হয়। যদিও শুধুমাত্র শিয়ারাই এই দুই দিবস পালনে অংশ গ্রহণ করেন, তবুও তা সামাজিক রূপ গ্রহণ করে। ঈদে মিলাদুন্নবী উদযাপন করার ক্ষেত্রেও শিয়াগণ অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। উবাইদ বংশের রাফেযী ইসমাঈলী শিয়াগণ ফাতেমী বংশের নামে আফ্রিকার উত্তরাংশে রাজত্ব স্থাপন করে। ৩৫৮ হিজরীতে তারা মিশর দখল করে তাকে ফাতেমী রাষ্ট্রের কেন্দ্র হিসাবে গড়ে তোলে এবং পরবর্তী ২ শতাব্দীরও অধিককাল মিশরে তাদের শাসন ও কর্তৃত্ব বজায় থাকে। গাজী সালাহুদ্দীন আইউবী ( রঃ) এর মিশরের নিয়ন্ত্রণ গ্রহণের মাধ্যমে ৫৬৭ হিজরীতে মিশরের ফাতেমী শিয়া রাজবংশের সমাপ্তি ঘটে।
ঈদে মিলাদুন্নবী কত সাল থেকে পালন করা হয় এটি বিশ্লেষন করে আমরা দেখতে পাচ্ছি, হিজরী ৪র্থ শতাব্দী থেকেই ঈদে মীলাদুন্নবী উদযাপন শুরু হয়। এখানে আরো একটি বিষয় লক্ষণীয় যে, ঈদে মিলাদুন্নবী মূলত শিয়াদের মাধ্যমেই শুরু হয়।
শেষ কথাঃ কখন থেকে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম এর প্রচলন শুরু হয়
প্রিয় পাঠক আমরা এই পোস্টের একদম শেষ দিকে চলে এসেছি। এই পোস্টে আমরা আলোচনা করেছি ঈদে মিলাদুন্নবী কি, রাসুলুল্লাহ (সা) এর জন্ম দিবস কবে, ঈদে মিলাদুন্নবী কত সাল থেকে পালন করা হয় ইত্যাদি বিষয়গুলো সম্পর্কে যেন আপনারা এই একটি পোষ্ট পড়ে ঈদে মিলাদুন্নবী সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন।
আজকের এই পোস্টটি যদি আপনাদের কাছে উপকারী মনে হয় তাহলে শেয়ার করুন আপনার প্রিয়জনের সাথে যেন তারাও ঈদে মিলাদুন্নবী কত সাল থেকে পালন করা হয়। সে সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন খুব সহজেই।
সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url