রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

চিনা বাদাম খাওয়ার ১১টি উপকারিতাপ্রিয় বন্ধুরা রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ এই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেলটি আপনার জন্য আমাদের মধ্যে অনেকে আছে যারা এ বিষয়টি সম্পর্কে জানেনা।আমাদের আজকের এই আর্টিকেলের মূল আলোচ্য বিষয় হলো রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা।

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ
আমার আজকের এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়লে আপনি জানতে পারবেন রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ  এবং রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ইনজেকশন সম্পর্কে বিস্তারিত তাই শেষ পর্যন্ত পড়ার অনুরোধ রইলো। 

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ঔষধ

আমরা এই আর্টিকেল থেকে রক্ত হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির হোমিও ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবো। রক্ত মানবদেহের একটি অন্যতম সম্পদ। শরীরের রক্তের অভাবে নানা ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। আমরা সবাই জানে রক্ত তিন ধরনের আরে রক্তের তিন কণিকা রয়েছে  তিন প্রকার রক্তের মধ্যে সবথেকে লৌহিত রক্ত কণিকা অর্থাৎ হিমোগ্লোবিন যত রক্ত শরীরের বেশি। এই রক্তের অভাবে মাথা ঘোরা থেকে শুরু করে শরীর জটিল রোগের সমস্যা দেখা দিতে পারে এমনকি রক্ত শূন্যতায় মানুষ মারা যেতে পারে।

সাধারণভাবে নানা উপায় এর মাধ্যমে রক্তের হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানো সম্ভব। তবে হোমিও ঔষধের মাধ্যমে বাড়ানো যায়। ফেরো ম্যাক্স এই সিরাপটি একটি হোমিও সিরাপ এই হোমিও সিরাপের মাধ্যমে শরীরে রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি পেতে পারে। তবে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপরে ওষুধ সেবন করতে হবে। বিভিন্ন হোমিও ওষুধের দোকানে পেয়ে যাবেন। এই ওষুধটি সকালে এবং রাতের দুইবেলা সেবন করতে হবে তবে ছোটদের ক্ষেত্রে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে সেবন করার উচিত।

প্রাপ্তবয়স্করা এই সিরাপটি দিনে তিনবার সেবন করতে পারে।অনেকেই মনে করে হোমিও ওষুধে কাজ হয় না কিন্তু এটা ভুল হোমিও ওষুধের কাজ হয় কিন্তু সেই কাজটি স্থায়ীভাবে হয় এবং তাই জন্য ধীরে ধীরে ফলাফল পাওয়া যায়। শরীর থেকে রক্ত বের হয়ে গেলে ফলে রক্তশূন্যতা দেখা দিতে পারে। শরীরকে উন্নত করতে হলে এবং স্বাস্থ্যসম্মত করে গড়তে হলে অবশ্যই হতে পরিমাণ সঠিক থাকতে হবে। তাইউক্ত সিরাপ সেবন করার ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি সম্ভাব।

আমরা জানি রক্তাকৃত তরল পদার্থ আর এই তরল পদার্থ আমাদের শরীরকে চলমান রাখতে সাহায্য করে রক্ত শরীরে না থাকলে সেই প্রাণীটি জীবিত থাকতে পারে না। রক্তের ঘাটতি দেখা দিলে সাধারণভাবে মাথা ঘোরা অনিদ্রা  শারীরিক বল কমে যাওয়া। খাবার  রুচি। এবং আস্তে আস্তে জটিল সমস্যার সম্মুখীন হতে পারেন। শরীরের রক্ত কমে গেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। তাই অবশ্যই ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়ে ওষুধ সেবন করার ফলে সমস্যাটি সমাধান করতে পারেন।

রক্তে হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ইনজেকশন

আমরা এই আর্টিকেলের মাধ্যমে রক্ত হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধির ইনজেকশন সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো।সাধারণভাবে আমরা সবাই জানি শরীরে বেশির ভাগ রক্ত লাল। রক্তের প্রধান উপাদান গুলোর মধ্যে অন্যতম আয়রন এবং লৌহ সাধারণভাবে আমাদের শরীরে আয়রন এবং লোভের ঘাটতি দেখা দিলে হিমোগ্লোবিনের পরিমাণ কমে যায় ফলের লাল রক্তের সংখ্যা কমে যায়।

অনেক উপায় গুলোর মধ্যে এই রক্তের পরিমাণ বৃদ্ধি করা সম্ভব তার মধ্যে একটি হলো ইনজেকশন এর মাধ্যমে।Revofer 500Mg এই ইনজেকশনটির ব্যবহার করার ফলে রক্তে হিমোগ্লোবিনের বৃদ্ধি ঘটে। ভালো রক্ত ঘাটের সংখ্যা দেখা যায় না। ইনজেকশনের মাধ্যমে রক্তের ফলাফল দ্রুত পাওয়া সম্ভব। এবং লৌহ এবং আয়রনের মাধ্যমে খুব তাড়াতাড়ি বৃদ্ধি ঘটে।

শরীরে রক্ত বৃদ্ধির ঔষধ

আমরা এই আর্টিকেল থেকে শরীরে রক্তে বৃদ্ধির ঔষধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবো রক্ত একটি মহামূল্যবান সম্পদ জীবদেহে। রক্ত ছাড়া কারো পক্ষে বাচা সম্ভব নয়। সাধারণভাবে রক্তের লৌহ পরিমাণ কমে গেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন কমে যায় যার ফলে শরীরের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে। ওষুধ এবং ইনজেকশন এর মাধ্যমে সমাধান পাওয়া সম্ভব তবে ওষুধের কথা মাথায় আসলে প্রথমে ইনজেকশনগুলো কথাই মাথায় আসে।

রেপোম্যাক্স ১০০০০ আই ইউ ইনজেকশন এই ইনজেকশনটি ব্যবহার করার ফলে খুব দ্রুত রক্ত বৃদ্ধি পেতে থাকে। এবং এই ওষুধটি শরীরের মধ্যে গিয়ে দ্রুত লৌহ এবং আয়রনের মাধ্যমে লোহিত রক্ত কণিকা তৈরি করে থাকে। পানি পান করার কারণে এ ধরনের সমস্যা দেখা দিতে পারে তাই বেশি বেশি পানি পান করা শ্রেয়।

রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয়

এই আর্টিকেল থেকে আমরা রক্তে হিমোগ্লোবিন কমে গেলে করণীয় কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো আমরা একটু উপরে ওষুধ এবং ইনজেকশনের মাধ্যমে রক্তের হিমোগ্লোবিন বৃদ্ধি করার উপায় সম্পর্কে জানতে পেরেছি এখন আমরা জানবো ঘরো কিছু উপায় আমরা সবাই হিমোগ্লোবিন সাধারণত লৌহ এবং আয়রনের মাধ্যমে উৎপন্ন হয় আর আয়রন এবং লোহা আছে এমন ফল খেলে সেই ঘাটটিতে পূরণ হয়ে যায় সাধারণত বেদেনা আপেল কিসমিস ডাব আঙ্গুর পেয়ারা ইত্যাদি এছাড়া ভিটামিন সি প্রচুর পরিমাণে আয়রন উৎপন্ন হয়। তবে পালং শাক কচু শাক এগুলো খাওয়ার ফলে শরীরে লৌহ ঘাটতি থাকে না।

হিমোগ্লোবিন বেড়ে গেলে কি হয়

এয়ার টিকেটের মাধ্যমে আমরা হিমোগ্লোবিন বেড়ে গেলে কি হয় সেই সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবো এতক্ষণ আমরা হিমোগ্লোবিনের অভাব সম্পর্কে জানতে পেরেছি এবং এর ক্ষতিকারক দিক সম্পর্কে জানতে পেরেছি এখন আমরা হিমোগ্লোবিন ফিরে গেলে কি হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত জানবো হিমোগ্লোবিন সাধারণত বেড়ে গেলে রক্ত বেশি হয়ে যায় শরীরে যেটি শরীরের জন্য একদম ভালো নয়।


এই রক্ত বেড়ে গিয়ে শরীরে বিভিন্ন অংশে জমা হতে থাকে যেমন পায়ের আঙ্গুলে এবং মাথার ব্রেইনে। সাধারণত মাথায় রক্ত জমা কে ব্রেইন স্ট্রোক বলা হয়। এবং শরীরের বিভিন্ন অংশের রক্ত জমে থাকলে সেই জায়গাতে এক সময় ক্যান্সার ধরা পড়ে। তাই শরীরে পরিমাণ বেশি রক্ত ভালো নয় এবং কমও ভালো নয় সঠিক মাত্রায় রক্তের পরিমাণ থাকতে হবে। এবং নিয়মিত চিকিৎসার পরামর্শ নিতে হবে।

কি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে

এই আর্টিকেল থেকে আমরা জানতে পারবো কি খেলে রক্তে হিমোগ্লোবিন বাড়ে। আমরা একটু আগে জানতে পেরেছি হিমোগ্লোবিনের অভাবে রক্ত কমে যায় আবার রক্ত বেড়ে গেলেও ক্ষতি। সেটি ক্যান্সার এবং স্ট্রোকের যুক্তি হতে পারে তাই সবকিছু একটি লিমিটের মধ্যে থাকা উচিৎ। সাধারণভাবে ঔষধ এবং ইঞ্জেকশন এর মাধ্যমে হিমোগ্লিভেন বাড়ানো যায় তবে ফলমূল শাক-সবজি ইত্যাদি খাওয়ার ফলে রক্ত হিমোগ্লোবিন বাড়ানো সম্ভব।


ডালিম আপেল আঙ্গুর জলপাই ডিম সবুজ শাকসবজির মধ্যে কচু শাক পালং শাক এই দুটি শাকের মধ্যে প্রচুর পরিমাণে লৌহ থাকে যেটি খেলে শরীরে হিমোগ্লোবিন বেড়ে যায় পরে লোহিত রক্ত কণিকার সংখ্যাও বেড়ে যায়। এছাড়াও সিদ্ধ ডিম এবং দুধ খাওয়ার ফলে শরীরে রক্ত উৎপাদন বাড়ে।


আশা করছি বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে শরীরের অন্যতম উপাদান রক্তের হিমোগ্লোবিন বাড়া এবং কমা সম্পর্কে জানতে পেরেছি এবং আরো জানতে পেরেছি রক্তের পরিমাণ বেড়ে গেলে কি ক্ষতি হতে পারে এবং কমে গেলে কি ক্ষতি হতে পারে আশা করছি এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনাদের অনেক উপকারে আসবে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

in-article

Post Page Ad After Post Ends