শীতে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় জেনে নিন - গরমে পা ফাটা দূর করার উপায় - কোন ভিটামিনের অভাবে পায়ের গোড়ালি ফাটে
গাইনি ডাক্তারের তালিকা রাজশাহীপ্রিয় পাঠক, আপনি কি পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় জানতে চান। তাহলে আপনি মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত এই আর্টিকেল পড়ুন এবং শীতে পা ফাটা দূর করার উপায় সম্পর্কে জেনে নিতে পারবেন। তাহলে চলুন দেরি না করে পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় গুলো জেনে নেই।
পা ফাটা খুবই একটি খারাপ সমস্যা। যার জন্য আমরা যেখানে সেখানে মানুষজনের সামনে যেতে পারি না। এজন্য আমাদেরকে খুব দ্রুত ভালো করতে হবে। এজন্য আপনাদেরকে পা ফাটা দূর করার ঘরোয়া উপায় এবং পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় বিস্তারিতভাবে জানতে হবে।চলুন তা জেনে আসি।
শীতে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায়
শীতের সময় পায়ের চামড়া ফাটা খুবই কমন সমস্যা। বিরক্তিকর এই ফাটা পায়ের যন্ত্রণা থেকে মুক্তি পেতে যা করতে হবে তা বিস্তারিত নিচে আলোচনা সহ বর্ণনা করা হলোঃ-
পেট্রোলিয়াম জেলিঃ
শীতের সময় হাত পা ফাটার দূর করার জন্য সর্ব প্রথমে আমরা পেট্রোলিয়াম জেলি ব্যবহার করে থাকি।রুক্ষ ত্বক ও ফাটা ঠোঁট এর পরিচর্যার জন্য পেট্রোলিয়াম জেলি বেশ কার্যকর কারণ পেট্রোলিয়াম জেলি পায়ের ফাটা ভাব দূর করতে সাহায্য করে।
- পায়ের গোড়ালি ফাটা রোধ করতে রোজ রাতে কুসুম গরম পানিতে পা ১০ থেকে ১৫ মিনিট ভিজিয়ে রাখুন এরপর পা শুকিয়ে নিন এরপরে এক চামচ ভেসলিন ও তিন চার ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে শুকনো পায়ের গোড়ালি ও ফাটা জায়গায় লাগিয়ে নিন। এরপর পায়ের মোজা পড়ে রাতে শুয়ে যান সকালে ঘুম থেকে উঠে হালকা গরম পানিতে পা ধুয়ে নিন।
- পেট্রোলিয়াম জেলির সাথে কয়েকটি ভিটামিন ই ক্যাপসুল এর তেল মিশিয়ে নিতে হবে। এর পরে পায়ের ফাটা গোড়ালিতে মিশ্রণটির ভালোভাবে ব্যবহার করতে হবে। এটি রাতে ঘুমানোর আগে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায় মিশ্রণটি ব্যবহারের পর মজা পড়ে পা সারাদিন নরম ও কোমল থাকে।
গ্লিসারিন এর ব্যবহারঃ
পায়ের গোড়ালি ফাটা রোধ করতে গ্লিসারিন ব্যবহার করতে পারেন এতে খুব সহজে পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর হয়ে থাকে। একটি বাটিতে একটিতে অংশ গোলাপজল এর সাথে একটি অংশ নিতে হবে। এই মিশ্রণটি হয়ে গেলে রাতে ঘুমানোর আগে পায়ের ফাটা জায়গাতে ভালোভাবে লাগিয়ে নিতে হবে। এরপরে আপনি চাইলে শীতের সময় পায়ে মোজা পড়ে নিতে পারেন এর ফলে অধিক সফলতা পাওয়া যাবে।
অ্যালোভেরা জেলঃ
অ্যালোভেরা জেলের রয়েছে ভিটামিন ই সি এবং এ পাওয়া যায় তাছাড়া এলোভেরাতে রয়েছে এন্টি ব্যাকটেরিয়া উপাদান যার ফলে পায়ের গোড়ালি ফাটা সংক্রমণ থেকে রোধ করতে সাহায্য করে। হালকা কুসুম গরম পানিতে পা ভালো করে ঘুষে পরিষ্কার করে নিতে হবে। এরপরে অ্যালোভেরা জেল মোটা করে পায়ে লাগিয়ে নিতে হবে এটি রাতে ব্যবহার করলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। ঘুমাতে যাওয়ার আগে মোজা পড়ে ঘুমাতে পারেন সকালে উঠে হালকা গরম পানি দিয়ে পা ধুয়ে নিন। এমনকি অ্যালোভেরা জেলের সাথে অলিভ অয়েল মিশিয়ে একটি প্যাক তৈরি করুন এই প্যাকটি দিনের যেকোনো সময় আপনার শরীরের ফাটা অংশে লাগিয়ে নিতে পারেন।
নারিকেল তেলের ব্যবহারঃ
রাতে ঘুমোনোর আগে নারিকেল তেল পায়ের ফাটা গড়াইতে ব্যবহার করতে পারেন এইটা টানা 6 থেকে 10 দিন ব্যবহার করলে পায়ের গোড়ালি নরম হবে এবং যার ফলে পা ফাটা কমে যাবে ।
আরো পড়ুনঃ শীতে ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির উপায় ২০২৪
গোসলের পরে পায়ের যত্নঃ
পায়ের গোড়ালি ফাটা রোধ করতে গোসলের পরে পায়ের যত্ন নেওয়া অনেক জরুরী কারণ গোসলের সময় নূরী বা পাথর দিয়ে পায়ে গোড়ালি ঘুষে পরিষ্কার করে নিতে হবে। গোসলের পরে পা মুছে পায়ে মশ্চারাইজার লাগিয়ে নিতে হবে আবার বের হওয়ার সময় পায়ের ক্রিম বা মসুরাইজার পায়ে লাগিয়ে জুতা পড়ে বাইরে যাবেন।
কোন ভিটামিনের অভাবে পায়ের গোড়ালি ফাটে - কোন কারণে পায়ের গোড়ালি ফাটে
আমাদের শরীর সুস্থ রাখতে নানাবিধ পুষ্টির প্রয়োজন হয়। পুষ্টির ঘাটতি দেখা দিলে আমাদের শরীরে বিভিন্ন রকম সমস্যা দেখা দেয়। তেমনি পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যার জন্য ভিটামিনের অভাবে জনিত কারণে পায়ের গোড়ালি ফেটে যায়। তাছাড়া আরো কিছু শারীরিক সমস্যা থাকতে পারে চলুন তা দেখে নেওয়া যাক।
ভিটামিনের অভাবঃ
পা ফাটা রোদের অন্যতম কারণ এর মধ্যে একটি হচ্ছে ভিটামিনের অভাব। বিশেষ করে ভিটামিন বি ও সি ত্বকের যত্নের অনেক উপকারী এবং ভিটামিনের এ অভাবে ত্বকের বিভিন্ন অংশে সমস্যা দেখা দেয় যার মধ্যে একটি হচ্ছে বা অন্যতম হচ্ছে পায়ের গোড়ালি ফাটা।
পানি শূন্যতাঃ
পানি শূন্যতায় পায়ের গোড়ালি ফাটার আরেকটি কারণ হতে পারে। পরিবেশের আদ্রতা কম থাকা পানির পরিমাণ কম পানি পান করার ফলে শরীরের পানির পরিমাণ কমে যেতে পারে। তাছাড়া দীর্ঘ সময় শুকনো পরিবেশে হাঁটাহাঁটি করলেও শরীরের পানের আদ্রতা কমে যেতে পারে। এরপরে শরীরের পানি শূন্যতা দেখা দেয় যার ফলে চামড়া শুকিয়ে পায়ের গোড়ালি ফেটে যেতে পারে।
একজিমা রোগঃ
একজেমা ত্বকের এক ধরনের রোগ যার প্রভাবে পায়ের গোড়ালিও ফেটে যেতে পারে এ রোগের মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি যে উপসর্গতি দেখা যায় তা হল বিজ্ঞানীদের ভাষায় একটি পিক জামাটাইটিসিস সারা শরীরে যেকোনো স্থানে থাকলেই এ রোগ হতে পারে।
সোরিয়াসিসঃ
সোরিয়াসিসরোগের ক্ষেত্রেও অনেক সময় পায়ের গোড়ালে ফেটে যেতে পারে এ রোগের লক্ষণ পায়ের তালুতে খোসার মতো চামড়া উঠতে থাকে এক্ষেত্রে বিশেষ এটি পায়ের গোড়ালিতে ছড়িয়ে পড়তে পারে যার ফলে পায়ের গোড়ালিতে ফাটল দেখা দিতে পারে।
পা ফাটা দূর করার ক্রিমঃ
পা ফাটা সমস্যায়দূর করার জন্য এই Ramy pa phata 20ml ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন এর উপাদানগুলো বোরিক অ্যাসিড বোরাক্স স্যালিসাইলিক।
এর কার্যকারিতা হলোঃ
- জীবাণুনাশক
- যেকোনো ধরনের পা ফাটা নিরাময় করে
- অ্যান্টিসেপটিক হিসাবে ব্যবহার করা যায়
- এই ক্রিম ব্যবহার করলে পায়ের দুর্গন্ধ দূর করে
- শীতের ঋতুতে এমনকি মৌসুমে এই ক্রিম ব্যবহার করা যায়
ব্যবহার বিধিঃ
পায়ে ফাটা জায়গাটি ভালোভাবে পরিষ্কার করে দিনে দুইবার তিনবার লাগাতে হবে।
Bioaqua foot care cream: এই ক্রিম ব্যবহারে আমরা যেসব উপকার পাই-
- ত্বকে আরো শুষ্ক এবং মসৃণ করে।
- পা ফাটা বা কোন দাগ থাকলে দূর করে।
- খুব সুন্দরভাবে ত্বকের সাথে মিশে যায়।
- মান্টিভিটামিন কমপ্লেক্স দিয়ে তৈরি এই ক্রিম যার ফলে ত্বকের ভিতর থেকে পুষ্টিযোগে আরো সুন্দর করে তোলে।
Note: এর কোন পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া নেই ছেলেমেয়ে উভয় ব্যবহার করতে পারবে এই ক্রিম।
পতঞ্জলি ক্র্যাক হিল ক্রিমঃ
এই ফুড ক্রিম মেডিকেটেড ও ক্লিনিক্যালি প্রুভেনএটি ব্যবহারে পায়ের গোড়ালি স্মুদহবে এবং পরবর্তীতে গোড়ালি ফাটা থাকলেও রক্ষা করবে। আমরা রাতে ঘুমানোর আগে এই ক্রিমটি পায়ের গোড়ালিতে লাগিয়ে নিলে প্রতিদিন ব্যবহার করলে এই ক্রিম পা ফাটা থেকে মুক্তি পাবো।
অ্যাভন ফুটওয়ার্কস ক্র্যাকড হিল রিলিফ ক্রিমঃ
এই ফুট ক্রিম শিয়া বাটারের গুণে সমৃদ্ধ। ২৪ ঘন্টা আপনার গোড়ালির যত্ন নেয়। গোড়ালি ফাটা থেকে তো আরাম দেয়ই,তার সাথে সারা বছর আপনার গোড়ালিকে রাখে নরম এবং মোলায়েম।এই ক্রিমও কিন্তু অ্যামাজনে খুব সহজে আপনি কিনে ফেলতে পারবেন।রাতে শোবার আগে ভালো করে পা ধুয়ে মুছে ফাটা গোড়ালিতে এবং পায়ের তলায় লাগিয়ে নিন এই ক্রিম। একদিনেই কিন্তু অনেক আরাম পাবেন আপনি।
হিলমেট ক্র্যাকড হিল রিপেয়ার স্পেশালিস্ট ক্রিমঃ
এই ক্রিম আপনার ফাটা গোড়ালি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য অনেক কার্যকর ক্রিম এটি ডার্মাটোলজিস্ট দ্বারা স্বীকৃত এবং অ্যাকোয়া ম্যাগনেট টেকনোলজি দ্বারা নির্মিত একটি ক্রিম। এটি ব্যবহারে আপনার পায়ের গোড়ালি নরম ও শুষ্ক হবে দিনে দুইবার এই ক্রিম ব্যবহার করুন তবে ব্যবহারের পূর্বে অবশ্যই পায়ের গোড়ালে ভালোভাবে ধুয়ে মুছে নিতে হবে।
হিমালয়া ওয়েলনেস ফুট কেয়ার ক্রিমঃ
ফুট ক্রিম হিসাবে এবং ফাটা গোড়ালির যত্ন নিতে এই ক্রিম অনেক জনপ্রিয় তাই এই ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করলে গোড়ালে নরম ও মহসিন হবে এবং যন্ত্রণা থেকে আপনাকে মুক্তি দিবে তাতে শোয়ার আগে পা ভালোভাবে ধুয়ে মুছে তারপরে এই ক্রিমটি লাগিয়ে নিবেন।
গরমে পা ফাটা দূর করার উপায় এবং পা ফাটার কারণ
আজকাল শুধু শীতকালেই নয় বরং গরম কালেও পায়ের গোড়ালি ফাটার সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। আমাদের চর্মরোগ বিশেষজ্ঞদের মতে এর জন্য দায়ী আবহাওয়ার পরিবর্তন ও অস্বস্তিকর পরিবেশ. তাছাড়া শরীরের পানি শূন্যতার এবং অনেক সময় আমরা খালি পায়ে হাঁটা পা পরিষ্কার না রাখা এইসব কারণে পা ফাটার সমস্যায় দেখা দিতে পারে। এমনকি অতিরিক্ত সাবান ব্যবহারের কারণেও আমাদের পা ফাটতে পারে এ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য কিছু উপায় রয়েছে।তবে চলুন ঘরোয়া উপায়ে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া উপায়গুলো জেনে নি।
মধুঃ
আমরা জানি মধু খেতে খুব সুস্বাদু প্রকৃতি সৃষ্টিতে মধুর গুনাগুন অপরিসীম মধুতে রয়েছে কিছু অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়া উপাদান পাওয়া যায় যা গ্রীস্মে আমাদের পা ফাটার সমাধান হিসেবে খুব কার্যকরী। পা ভালোভাবে ধুয়ে মুছে পায়ের গোড়ালে ও পায়ের তালুতে মধু লাগিয়ে রাখুন এবং ২০ মিনিট পরে ধুয়ে ফেলুন এরপরে দেখবেন মধু লাগানোর ফলে ফাটা জায়গায় জীবাণুর সংক্রমণ কমবে এবং ফাটাও কমবে।
নারিকেল তেলঃ
ত্বকের জন্য নারকেল তেল খুব উপকারী ঘুমাতে যাওয়ার আগে ভালো করে পায়ের গোড়ালিতে নারিকেল তেল লাগিয়ে নিন এবং ঘুম থেকে সকালে ওঠার সময় পায়ের গোড়ালি ধুয়ে নিন এরকমভাবে এক সপ্তাহ লাগাতে হবে এর ফলে আপনার পা ফাটা কমে যাবে।
কলাঃ
একটি পাকা কলা কে একটি পাত্রে মিক্সচার করে নিন এরপর মিক্সচার করা কলাটিকে ভালোভাবে আপনার পায়ের হাটা অংশতে লাগিয়ে নিন ১৫ থেকে ২০ মিনিট লাগিয়ে রাখুন এরপরে ধুয়ে নিন পা ধুয়ে অবশ্যই মশরাইজার লাগে নিতে হবে তাহলে দেখবেন আপনার পা আস্তে আস্তে ফাটা দূর হয়ে যাচ্ছে।
অ্যালোভেরা জেলঃ
অ্যালোভেরা জেল ত্বক নরম রাখতে সাহায্য করে। এলোভেরা জেল ব্যবহারের পায়ের গোড়ালি মসৃণ ও নরম থাকবে যার ফলে পা ফাটা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। এলোভেরা জেলের সাথে মধু মিশিয়ে পায়ের ফাটা অংশে লাগিয়ে নিন এরপরে ১০ থেকে ১৫ মিনিট পরে ধুয়ে নিন।
পেঁয়াজঃ
পিয়া যে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের উপাদান পেঁয়াজের ভিটামিন এ সি এবং ই পাওয়া যায় যা ত্বককে প্রাকৃতিকভাবে নরম রাখে ভিটামিন সি ত্বকের শুষ্কতা রাখতে ভিটামিন এ ত্বকের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষা করে এবং ভিটামিন ই ত্বকের আদ্রতা বজায় রাখে পায়ের গোড়ালি ফাটা দূর করতে পেঁয়াজের রস খুবই উপকার। রস বানিয়ে এর মধ্যে মধু বা অলিভ অয়েল মিশিয়ে নিন এরপর একটি পেজ বানানো হয়ে গেলে পায়ের গোড়ালিতে বা ফাটা অংশে ভালোভাবে লাগিয়ে নিন। বিশ থেকে ত্রিশ মিনিট পর ঠাণ্ডা পানি দিয়ে ধুয়ে নিন অল্প কয়েকদিনের মধ্যে উপকার পাবেন আশা করা যায়।
শেষ কথাঃ শীতে পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় জেনে নিন
উপরোক্ত আলোচনা সাপেক্ষে এতক্ষণে নিশ্চয়ই বুঝতে পেরেছেন পা ফাটা থেকে মুক্তির উপায় - পা ফাটা দূর করার ক্রিম সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। আশা করি পোস্টটি শেষ করে আপনি উপকৃত হয়েছেন। এই পোস্টটি সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থাকে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন এবং আজকের পোস্টটি ভাল লেগে থাকলে অবশ্যই বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করবেন। ধন্যবাদ
সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url