সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায় - ওপেন হার্ট সার্জারি করতে কত সময় লাগে

 কিডনির পয়েন্ট কত হলে ডায়ালাইসিস করতে হয়অনেকের দেখা যায় অনেক সময় হার্ট ব্লক হয়ে যায়। কিন্ত অনেকে বিভিন্ন স্যামসার কারনে হার্ট ব্লক সুস্থ করতে সার্জারি করতে চান না। আজকের পোস্ট টি মুলত তাদের জন্য যারা সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায় জানতে চান। আজকের এই পোস্ট টি বিস্তারিত পড়লে আপনারা জানতে পারবেন কিভাবে সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খুলতে হয়।
সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায়
প্রিয় পাঠক তাহলে চলুন আজকে আপনাদের সাথে বিস্তারিত আলোচনা করি কিভাবে সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খুলতে পারবেন সেই সম্পর্কে। আজকের আলোচনার মূল বিষয় হলো সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায় সেই সম্পর্কে,

সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায়

আজকার হার্ট এটার্ক বা হার্ট ব্লক হওয়ার জন্য কোনো বয়সের প্রয়োজন পড়ে না। বর্তমানে সব বয়সি মানুষদের হার্ট ব্লক হয়ে থাকছে। আমি আজকে আপনাদের সাথে এমন একটি বিষয় নিয়ে আলোচনা করব তা আপনি যদি মেনে চলেন তাহলে সার্জারি ছাড়া আপনার হার্ট খোলা সম্ভব হবে।

অনেকের হার্ট এ এক এর বেশি ব্লক রয়েছে অনেকে টাকার অভাবে বা অন্য কোনো কারনে রিং পড়াতে পারছেন না তাদের জন্য এমেরিকার চিকিসৎক একটি থেরাপি আবিস্কার করেছে যেটি বর্তমানে বাংলাদেশে চলমান রয়েছে থেরাপি টা হলো ইসিপি থেরাপি। হার্ট এর বাইপার্স সার্জারি বা রিং পড়ানো ছাড়া ইসিপি থেরাপি দিয়ে বর্তমানে হার্ট ব্লক দূর করা যাচ্ছে। ইসিপি থেরাপি নেওয়ার জন্য আপনাকে বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে যে গুলো আপনাকে মেনে চলতে হবে।

এই ইসিপি থেরাপি টা আপনাকে প্রতিদিন ৩০ থেকে ৩৫ দিনে একবার করে নিতে হবে। আপনি যদি ইসিপি থেরাপি নিয়ম মতো নেন তাহলে আপনার হার্ট এর আশে পাশে যে রক্তনালী গুলো আছে সে গুলো ওপেন হয়ে যাবে এবং আপনার হার্ট ব্লক এর পরিবর্তন আসবে। ইসিপি থেরাপি দেওয়ার পড় আপনাকে ক্লিনজি নার্টারি থেরাপি নিতে হবে এই থেরাপি টি সেলাইন এর মার্ধম এ নিতে হয়। এই সেলাইন বা ইনজেকশন টা আপনার হার্ট ব্লক এর ভিতরে যে চর্বি থাকে সেটা থেকে রক্ষা করতে সাহায্য করে ।

এ ছাড়া সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খুলতে হবে আপনার লাইফ স্টাইল পরিবর্তন করতে হবে এবং আপনার শারিরিক কিছু ব্যায়াম করতে হবে যার মার্ধ্ম এ আপনার হার্ট ব্লক খুলতে সাহায্য করবে এবং আপনাকে আগের তুলনায় আধিক সুস্থ করে তুলতে সাহায্য করবে। এ ছাড়া হার্ট ব্লক থেকে দূর এ থাকতে আপনাকে তেল জাতীয় খাদ্য পরিহার করতে হবে। মাদক জাতীয় খাদ্য পরিহার করতে হবে উচ্চ রক্তচাপ হয় এমন খাদ্য পরিহার করতে হবে। এই সব মার্ধম গুলো যদি আপনি মেনে চলতে পারেন তাহলে আপনার হার্ট এর ব্লক খুব তাড়াতাড়ি খুলে যাবে এবং সম্পুর্ন ভাবে আপনি সুস্থ হয়ে যাবেন ।

আশা করি বুঝতে পেরেছেন সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায় সম্পর্কে আপনি বিস্তারিত জানতে পেরেছেন। আজকের এই আর্টিক্যাল টি আশা করি আপনাদের উপকার এ আসবে ।

হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার কি

হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার কি সেই সম্পর্কে অনেকে জানেন না যার ফলে আপনি চাইলেও আপনার হার্ট কে সুস্থ ভালো রাখতে পারেন না। হার্ট কে সুস্থ রাখার জন্য খাওয়ার এর নিয়ম কানুন মেনে চলা অনন্ত গুরুপ্তপুর্ন। তাহলে চলুন আপনাদের সাথে আলোচনা করা যাক হার্টের জন্য ক্ষতিকর খাবার কি সেই সম্পর্কে ।
  • তেলযুক্ত খাওয়ার -- যে সব খাওয়ার এ অধিক পরিমান তেল ব্যাবহার করা হয় সেই সব খাওয়ার আমাদের দেও ও হার্ট এর জন্য অধিক ক্ষতিকর তাই তেল যুক্ত খাওয়ার এড়িয়ে চলতে হবে।
  • পাউরুটি ও পাস্তা -- অনেক সময় আমরা রাস্তার পাশে পাউরুটি ও পাস্তা খেয়ে থাকি এবং সকালের নাস্তা হিসেবে পাউরুটি ও পাস্তা খেয়ে থাকি কিন্ত এটা খাওয়া উচিত না এটা আমাদের হার্ট এর জন্য ক্ষতিকর।
  • ধুমপান মাদক যুক্ত খাওয়ার -- আমাদের মর্ধে অনেকে থাকে যারা বিড়ি সিগারেট ইত্যাদি মাদক যুক্ত খাওয়ার খান এবং অনেকে মদ্যপান সহ বিভিন্ন রকম নেশা করে থাকেন সেই সব খাদ্য আমাদের হার্ট এর জন্য ক্ষতিকর এবং এই সব খাদ্য আমাদের অতিদুত মৃত্যু ঘটাই।
  • ফাস্ট ফুড -- এখান কার সময় এ ফাস্ট ফুড খাওয়া যেনো অভ্যাস এ পরিনত হয়েছে। রাস্তার পাশে ফুতপাতে এবং ঘরোয়া ভাবে ফাস্ট ফুড খাওয়া যেনো বাদি যায় না। এই ফাস্ট ফুড আমাদের জন্য অনেক ক্ষতিকর এবং আমাদের শরিল ও হার্ড এর জন্য অনেক ক্ষতি করে থাকে।
  • চিনি যুক্ত খাওয়ার -- অধিক মিষ্টি যুক্ত খাওয়ার আমাদের শরিলের জন্য অনেক ক্ষতি করে থাকে। অনেক মিষ্টি খাওয়ার আমাদের শরিল কে ফুলিয়ে তুলে এবং আমাদের হার্ট কে আরো ক্ষতির দিকে নিয়ে যায়।
আপনারা মনে রাখবেন অতিরিক্ত কোনো কিছু আমাদের শরিলের জন্য উপকারি না। আমরা যেটা খাবো নিয়ম মতো খাবো অনেক বেশি স্যামসা তে পড়লে যত দ্রুত সম্ভব ডাক্তারের পরামর্শ নিবো। এবং সব সময় নিজেকে সুস্থ রাখতে শারিরিক ব্যায়াম চালিয়ে যাবো।

হার্টের জন্য উপকারী খাবার কি

হার্টের জন্য উপকারী খাবার কি সেই বিষয় টা হইত অনেকে জানেন না। হার্ট ভালো রাখতে মানসম্মতে খাওয়ার এর জুরি নাই। আপনি যদি আপনার হার্ট কে সুস্থ রাখতে চান তাহলে অব্যশয় আপনার খাওয়ার তালিকা নিয়ম মেনে সাজাতে হবে। আমি আজকে আপনাদের সাথে আলোচনা করব হার্টের জন্য উপকারী খাবার কি সেই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য সমুহ।

আমাদের হার্ট ভালো রাখতে সবুজ শাক সবজি অধিক গুরুপ্তপুর্ন। আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় সবুজ শাক সবজি রাখতে পারেন। এ ছাড়া আয়রন প্রটিন ভিটামিন সি সমর্দ্ধ খাওয়ার রাখতে পারেন। রক্তচাপ বৃদ্ধি করে এমন খাওয়ার আপনি আপনার খাদ্য তালিকায় রাখবেন না। ক্যালসিয়াম ফাইবার যুক্ত খাওয়ার আমাদের শরিলের জন্য উপকারি এবং এই খাওয়ার আমাদের হার্ট কে ভালো রাখতে সাহায্য করে।

আরো পড়ুনঃ মুখের দুর্গন্ধ দূর করার ১০টি ঘরোয়া উপায়

এ ছাড়া আশ যুক্ত খাওয়ার লো গ্লাইসেমিক ইনডেক্স যুক্ত খাওয়ার মিষ্টি আলু ভিটামিন এ লাইসোপেন অন্টি অক্সাইড যুক্ত খাওয়ার সহ ইত্যাদি সমর্দ্ধ খাওয়ার আমাদের শরিল কে সুস্থ রাখতে সাহায্য করে এবং আমাদের হার্ট কে সতেজ এবং সুন্দর রাখে। তাই আমাদের উচিত সব সময় নিয়ম মেনে খাওয়ার খাওয়া। প্রয়োজন হলে ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া। এর ফলে আপনার হার্ট কে সুস্থ রাখতে পারবেন এবং হার্ট ব্লক থেকে মুক্তি পাবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন আপনার হার্ট এর জন্য কোন কোন খাওয়ার গুলো ভালো এবং কোন কোন খাওয়ার আপনার হার্ট কে ভালো রাখতে পারবে।

হার্টের ব্লক দূর করার ব্যায়াম

হার্টের ব্লক দূর করার জন্য আমাদেরকে কিছু নিয়ম প্রতিনিয়ত ফলো করতে হবে। আপনার হার্টের ব্লক দূর করা এবং সুস্থ জীবন যাপন ভাবে বেঁচে থাকার জন্য ব্যায়াম অপরিহার্য। আপনি যদি নিয়মিত ব্যায়াম করেন শুধু হার্টের রোগ না আরও অন্যান্য রোগ থেকে আপনি নিরাপদ থাকতে পারবেন।

  •  জগিং--আপনি যদি নিয়মিত সকাল এবং বিকেল বেলা হাঁটাহাঁটি করেন এবং বিভিন্ন ধরনের জগিং ব্যায়াম করেন। তাহলে আপনি হার্ট ব্লক থেকে মুক্ত হতে পারবেন। আপনাকে প্রতিদিন নিয়মিত ত্রিশ মিনিট করে এই ব্যায়াম গুলো করতে হবে। যেমন- বড় পায়ের আঙ্গুলের ভঙ্গি, কাঁধে দাঁড়ানো, সেতু ভঙ্গি হয়ে দাঁড়ানো, অর্ধেক মেরুদন্ড সোজা হয়ে বসা, হাটাঁ, হালকা ভাবে দৌড়ানো ইত‌্যাদি।
  • সাইকেলিং-- যারা হার্ট ব্লক সমস্যায় রয়েছেন তাদের জন‌্য রয়েছে সাইকেল চালানো। আপনি যদি নিয়মিত সকাল এবং বিকেল বেলা সাইকেল চালান তাহলে আপনি হার্ট ব্লক সমস্যা থেকে রেহাই পেতে পারেন। তাই আপনি নিয়মিত সাইকেল চালান এবং আপনার হার্টকে সুস্থ রাখুন।
  • সাঁতার-- হার্টের রোগীদের জন্য সাঁতার কাটা খুবই উপকারী একটি ব্যায়াম। কারণ, আপনি যখন সাঁতার কাটতে যাবেন তখন আপনার শরীরের রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। শরীরের সমস্ত অঙ্গ প্রত্যঙ্গ নড়াচড়া করে। এতে আপনার হার্ট ব্লকের ঝুঁকি অনেকটা কমে যায়। তাই সাঁতার কাটা কে বলা হয় হার্ট ব্লকের জন‌্য একটি আদর্শ ব্যায়াম।
  • যোগ ব্যায়াম-- আপনি আপনার ঘরের মধ্যে বসেই বিভিন্ন রকম যোগ ব্যায়াম করতে পারেন। এতে আপনি হার্ট ব্লক থেকে অনেকটা রেহাই পেতে পারেন। হার্ট ব্লকের সমস্যা দূর করার জন্য আমরা এসব ব্যায়াম নিয়মিত করতে পারি।
  • ট্রেডমিল করা-- কার্ডিওভাসকুলার ব্যায়ামের জন্য ট্রেডমিল করা উত্তম। ট্রেডমিলের মাধ্যমে যে সকল ব্যায়াম করা যায় সেগুলো হার্টের জন্য খুবই উপকারী। তাই আপনি ঘরের মধ্যেই খুব সহজে ট্রেডমিলের মাধ্যমে ব্যায়াম করতে পারেন।  

হার্টের ব্লক দূর করার ব্যায়াম সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য উপরে তুলে ধরা হলো। নিচে হলো। এর পাশাপাশি হার্টের ব্লক দূর করার খাবার এবং হার্টের ব্লক দূর করার প্রাকৃতিক উপায় সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো। 

হার্টের সমস্যা হলে কিভাবে বুঝব

বর্তমান সময়ে অধিক পরিচিত একটি রোগের নাম হচ্ছে হার্টের সমস্যা। এখন প্রায় সকল বয়সের ব্যক্তিদের দেখা দিচ্ছে হার্টের সমস্যা। গ্রীষ্মকালে এ রোগের পরিমাণ আরো বেড়ে যায়। একটি মানুষের স্বাভাবিক বিপি ১২০/ ৮০ থাকে,কিন্তু যদি এর থেকে  বিপি বেড়ে যায় তাহলে সেইটা হাইপ্রেসার আর যদি কম থাকে তাহলে সেটা হবে লোপ্রেসার উভয় কিন্তু ভয়ংকর সমস্যা। হার্টের সমস্যা হলে কিভাবে বুঝবেন তা নিচে দেওয়া হলঃ--

  • নিয়মিত ঘুমের অভাব।
  • ওজন কমে যাওয়া।
  • মাদকাসক্তির জন্য।
  • খাবারে কাঁচা লবন খেলে।
  • শরীরের দম কমিয়ে যাওয়া।।
  • শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যা হওয়া।
  • বুকে ধরফর অনুভব হওয়া।
  • দীর্ঘদিন দিন একটানা রাত জাগলে।
  • হাড়ের সমস্যার কারণ গুলো হচ্ছে
  • শরীর অকারণে অধিক ঘেমে যাওয়া।
  • অল্প কাজ করতেই হাঁপিয়ে যাওয়া।
  • দিন দিন শরীর দুর্বলতা বেড়ে যাওয়া।
  • বুকের বা পাশে তীব্র ব্যাথা অনুভব করা।
  • খাদ্যাবাসে শাস্য জাতীয় খাবার বেশি গ্রহণ করে থাকলে।

শরীরে হার্টের সমস্যা একটি বড় ধরনের সমস্যা। হার্টের সমস্যার লক্ষণ সেই ব্যাপারে আমাদের অধিক সজাগ বা পোপার নিয়ম মেনে জীবন যাপন করতে হবে। যেসব কারণে হার্টের সমস্যা হতে পারে সেসব জিনিস বা দ্রব্যকে না বলতে শিখতে হবে। হার্টের সমস্যার কারণে আপনার নিজে ছাড়াও পারিবারিক এবং আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হতে হবে। সুতরাং উপরে বর্ণিত যেসব কথা বলা হয়েছে সেই লক্ষণ গুলো কোন মানুষের মধ্যে বিদ্যমান থাকে তাহলে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

ওপেন হার্ট সার্জারি করতে কত সময় লাগে

প্রিয় বন্ধুরা আপনারা হয়তো অনেকেই হার্টের সমস্যা নিয়ে ভুগছেন । হার্টের সমস্যা একটি মারাত্মক সমস্যা কখনো কখনো ওষুধ খেয়ে এ সমস্যার সমাধান মেলে না । এমনই এক পর্যায়ে ডাক্তার পরামর্শ দিয়ে থাকে যে আপনার হার্টের ওপেন হার্ট সার্জারি করতে হবে । এ সার্জারি করতে কত সময় লাগে তা আমরা অনেকেই জানি না। 

আরো পড়ুনঃ কি কি খাবারে ক্রিয়েটিনিন বাড়ে জেনে নিন

আমাদের এই পোস্টটি যদি পড়েন তাহলে আপনি নিশ্চিত ভাবে জানতে পারবেন যে আমাদের হার্টের ওপেন হার্ট সার্জারি করতে কত সময় লাগে । চলুন তা জেনে নেওয়া যাক । ওপেন হার্ট সার্জারিতে সাধারণত তিন থেকে পাঁচ ঘণ্টা সময় লাগে । প্রক্রিয়া চলাকালীন, আপনার সার্জন আপনার স্তনের হাড়ের মাঝখানে প্রায় ৭ থেকে ৮  ইঞ্চি লম্বা একটি ছেদ তৈরি করবেন।

শেষ কথাঃ সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায়

সার্জারি ছাড়া হার্ট ব্লক খোলার উপায় সম্পর্কে আপনারা মোটামুটি একটা ধারনা পেয়েছেন। আজকের পোস্ট এ আমরা আলোচনা করলাম হার্ট ভালো রাখতে আমাদের কি খাওয়া উচিত এবং কি কি খেলে আমাদের হার্ট এ স্যামসা হতে পারে। আজকের এই পোস্ট টি যদিয়া আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে আপনারা এই পোস্ট টি আপনাদের বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন । এবং পরবর্তী পোস্ট এর জন্য আমাদের সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।

লেখক
আর্টিকেল রাইটার
মোঃ শাহীন প্রিয়
মোঃ শাহীন প্রিয়

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

in-article

Post Page Ad After Post Ends