রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি ২০২৪ সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন - বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে
রোমানিয়া বেতন কেমন ২০২৪রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এই সম্পর্কে জানতে চেয়েছেন।বর্তমানে
বাংলাদেশ থেকে এখন অনেক মানুষ রোমানিয়া কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চায়। আবার অনেকে
স্বপ্নের ইউরোপ দেশে যাওয়ার জন্য রোমানিয়া যেতে চায়। কিন্তু অধিকাংশ
ক্ষেত্রে দেখা যায় বেশিরভাগ মানুষ রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং কাজের
বেতন কত তা জানা থাকে না। যারা রোমানিয়া কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চাচ্ছেন তারা
অবশ্যই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পড়ুন।
তাহলে জানতে পারবেন রোমানিইয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি কারণ বর্তমান সময়ে
রোমানিয়া কয়েক ধরনের কাজের প্রচুর চাহিদা রয়েছে। আর সেগুলো কাজের বেতন একেক
কাজের একেক রকম ভাবে নির্ধারণ করা থাকে। এছাড়াও রোমানিয়া বিভিন্ন সুযোগ
সুবিধা রয়েছে যা বাংলাদেশ থেকে রোমানা যেতে কত টাকা লাগে এমনকি আরও বিভিন্ন
গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারবেন।
রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
রোমানিয়াতে যে কাজের চাহিদা গুলো সবচেয়ে বেশি সেগুলো হল ফ্যাক্টরি, ফার্নিচার,
কনস্ট্রাকশন, গ্যারেজ, গার্মেন্টস এই কাজের চাহিদাগুলো বেশি। বাংলাদেশ থেকে অনেক
মানুষ রোমানিয়াতে কাজের উদ্দেশ্যে যায় তাই তাদের সেখানে যাওয়ার আগে সেখানে কোন
কাজের চাহিদা বেশি সে সম্পর্কে ভালোভাবে জানতে হবে। তথ্য জেনে গেলে কাজের সুবিধা
পাওয়া ভালো হবে। আপনি সে কাজে দক্ষ হয়ে সে সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে যদি
যান।
আরো পড়ুনঃ সরকারি ভাবে ইউরোপ যাওয়ার উপায় ২০২৪
তাহলে কাজ করতে কোন সমস্যা হবে না। রোমানিয়া দেশটি উন্নত হওয়ায় সব রকমের কাজের
সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়। অধিকাংশ ক্ষেত্রে দেখা যায় বেশির ভাগ মানুষ
রোমানিয়াতে কোন কাজের চাহিদা বেশি এবং সেখানে কাজের বেতন কেমন সে সম্পর্কে জানা
থাকে না। সেজন্য সেখানে যাওয়ার আগে কাজ সম্পর্কে তথ্য জেনে যাওয়াই ভালো আপনার
জন্য উপকার হবে।
রোমানিয়া গার্মেন্টস কাজের চাহিদা --
রোমানিয়াতে যারা গার্মেন্টসের কাজের জন্য যেতে চান তাদের ক্ষেত্রে সুবর্ণ
সুযোগ আছে। গার্মেন্টসের কাজের জন্য অনেক লোক নিচ্ছে সেখানে এই কাজের লোকের
সংকট দেখা দিয়েছে। তাই আপনি যদি সেখানে গার্মেন্টসের কাজে যেতে চান তাহলে
আপনার অবশ্যই পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে বা সে কাজের অভিজ্ঞতা সম্পর্কে জেনে
সে কাজের জন্য যেতে হবে। যারা বিদেশে নিয়োজিত আছেন গার্মেন্টস কর্মী হিসেবে
তাদের সুযোগ-সুবিধা বেশি থাকবে।
রোমানিয়া তে ফার্নিচারের কাজ --
রোমানিয়াতে অন্যান্য কাজের মত ফার্নিচারের কাজের দিন দিন চাহিদা বৃদ্ধি
পাচ্ছে। যারা ফার্নিচারের কাজের জন্য রোমানিয়াতে কাজ করতে চান তাদের জন্য অনেক
সুযোগ সুবিধা রয়েছে এবং ভালো মানের বেতন পাওয়ার ও সম্ভাবনা আছে। এই কাজের এমন
কোন কঠিন পরিশ্রম নেই বললেই চলে। ফার্নিচারের কাজগুলো ও সহজেই রুমের মধ্যে বসে
কাজটি করতে পারবেন। সেখানে কাজ করার জন্য একটি নির্দিষ্ট কোম্পানির আন্ডারে এসে
কাজগুলো করতে হয়। তাই সেখানে যাওয়ার আগে কোম্পানির আন্ডারে সেখানে আপনাকে
যেতে হবে।
রোমানিয়াতে গ্যারেজের চাহিদা --
বর্তমানে রোমানিয়াতে গ্যারেজের চাহিদাগুলো বেশি পরিমাণে বাড়ছে কারণ সেখানে
নতুন নতুন অনেক গ্যারেজ তৈরি হয়েছে। গ্যারেজের কর্মীদের কাজ হল গাড়ি পরিষ্কার
থেকে গাড়ি ঠিকঠাক রাখা ত্রুটি থাকলে সেগুলো সারিয়ে ফেলা ইত্যাদি। তাই বলা যায়
রোমানিয়াতে এই কাজের চাহিদা অনেক বেশি পরিমাণে থাকাই কর্মী নিয়োগ নেওয়াও হয়
অনেক বেশি।
রোমানিয়া ড্রাইভিং কাজের চাহিদা --
রোমানিয়াতে নিয়মিত ড্রাইভিং এর কাজের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে। এজন্য সেখানে
বাইরের দেশ থেকেও লোক নেওয়া হচ্ছে। নিয়োগ বিজ্ঞপ্তিও বেশি পরিমাণে দেখা
যাচ্ছে, এই কাজে তাছাড়া বিভিন্ন কোম্পানি গাড়ির জন্য বাসা বাড়ির গাড়ির জন্য
পার্মানেন্ট ভাবে ড্রাইভার নিচ্ছে যার জন্য এই কাজের নিয়োগ বেশি দেখা যাচ্ছে।
রোমানিয়াতে ড্রাইভিং কাজের জন্য অবশ্যই পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকা লাগবে এবং সাথে
ড্রাইভিং লাইসেন্স ও থাকতে হবে। তাহলে ভালো পরিমানে টাকা ইনকাম করা যাবে।
রোমানিয়াতে ফ্যাক্টরির কাজের চাহিদা --
রোমানিয়াতে ফ্যাক্টরি কাজের ভিসা সাধারণত ৪ বছর থেকে ৬ বছর পর্যন্ত এজন্য এখন
সেখানে কর্মী সংকট দেখা দিয়েছে। এজন্য ফ্যাক্টরি গুলোতে কাজের চাহিদার পরিমাণ
বেড়েছে এবং কর্মীর সংকট দেখা দিয়েছে। ফ্যাক্টরির কাজের জন্য নতুন ভিসা করার
অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ব্যাপকভাবে কর্মী নিয়োগ দেওয়া হবে বলে জানা গিয়েছে।
বাংলাদেশে অনেক সংখ্যক এজেন্সি রয়েছে সরকারি বেসরকারি তাদের মাধ্যমে যোগাযোগ
করে আপনারা ফ্যাক্টরি কাজের ভিসা নিয়ে সেখানে যেতে পারেন।
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত সময় লাগে
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে বিমানের মাধ্যমে গেলে আনুমানিক প্রায় সময় লাগে
১০ ঘণ্টার মতো। আর যদি জাহাজের মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আনুমানিক প্রায় সময়
লাগে ১০ দিনের মত। স্থলোযান পরিবহনের মাধ্যমে গেলে আনুমানিক সময় প্রায় ৭ দিন
লাগে। আর আপনি যদি কোন অবৈধ মাধ্যম বা কোন দালালের মাধ্যমে রোমানিয়াতে যেতে
চান তাহলে তার সময় লাগে সেটা নির্ভর করে আপনার আর যেই লোকের সাথে কন্টাক
করেছেন তার উপর।
আরো পড়ুনঃ
দুবাই ড্রাইভিং ভিসা বেতন কত ২০২৪
দালালরা প্রায় বিভিন্ন মাধ্যম নিয়ে থাকে। কি জন্য কত সময় লাগবে সেটা বলা সম্ভব
নয়। তবে আনুমানিক বলা যায় যে কয়েক সপ্তাহ থেকে কয়েক মাসের মধ্যে নিয়ে যেতে
পারে। অবৈধভাবে যদি রোমানিয়াতে যান তাহলে অনেক ঝুঁকির সম্মুখীন হতে হয়। আপনি
অনেক বিপদেও পরতে পারেন তা বলায় যায়।
যহেতু আপনার যাত্রা পথে অনেক বিপদ আসতে পারে এ জন্য ওইভাবে না যাওয়াই ভালো। তাই
আপনি অবশ্যই সরকারিভাবে যাওয়ার উপায় জেনে বৈধভাবে যাবেন। এটা আপনার কোন বিপদ
আসবে না এবং আপনি খুব সহজেই তাড়াতাড়ি রোমানিয়াতে যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়ার ভিসা কিভাবে পাওয়া যায়
আপনি যখন রোমানিয়া যাবেন সেখানে যেতে হলে অবশ্যই আপনাকে একটি যেকোনো
ক্যাটাগরির একটি ভিসা প্রয়োজন। আর সেই ভিসা পাওয়ার জন্য অবশ্যই আপনাকে সে
সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে হবে। রোমানিয়ার ভিসা এখন ঢাকাতেই পাওয়া যাচ্ছে।
রোমানিয়া ছোট একটি দেশ এখানে বাংলাদেশ থেকে কিছু অল্প শ্রমিক সেখানে যাওয়ার
সুযোগ পায়।
বাংলাদেশ থেকে কিছু ,এজেন্সির মাধ্যমে বাংলাদেশ থেকে শ্রমিকরা যেতে পারবে। কারণ
এজেন্সি গুলো রোমানিয়া থেকে কিছু অল্প সংখ্যক ডিমান্ড লেটার আনেন। এটা আনার পর
প্রবাসী কল্যাণ বা মন্ত্রণালয়ের আবেদন করতে হয়। মন্ত্রণালয় সেখানে সব তথ্য
যাচাই বাছাই করে সেখানে নিয়োগ অনুমতি দেয়।
মন্ত্রণালয় যদি নিয়োগ দিয়ে থাকে তাহলে আপনি সেই ওয়েবসাইটে দেওয়া নিয়োগে ক্লিক
করলে আপনি সকল তথ্য সেখানে দেখতে পাবেন। কোন কাজের জন্য কত বেতন সবকিছুই দেখতে
পাবেন খুব ভালো করেই। তারপর যে এজেন্সির মাধ্যমে যাবেন সে এজেন্সি আপনাকে পাসপোর,
ছবি বায়োডাট, বিস্তারিত ওই নিয়োগ করতা বা নিয়োগ দাতার কাছে পাঠাবে সেই
এজেন্সি।
সে টি যাচাই-বাছাই শেষে সেখানে রোমানিয়া সরকারের কাছ থেকে এপ্রুভাল নিতে হয়
নিয়োগের জন্য। তখন সে প্রোফাইল লেটার আসবে জব অফারের জন্য তারপর ভিসা নিতে হবে
দূতাবাস থেকে। এখানে ইন্টারভিউ দিয়ে ভিসা নিতে হবে। তারপর আপনি যদি
চূড়ান্তভাবে অনুমতি পান তারপর আপনাকে তারা কাগজপত্র ভিসা আপনার স্মার্ট কার্ড,
এগুলো দেবে তারপর আপনি বৈধভাবে যেতে পারবেন রোমানিয়াতে। এভাবেই বাংলাদেশ থেকে
রোমানিয়ার ভিসা পেয়ে রোমানিয়াতে যেতে পারবেন।
বাংলাদেশ থেকে রোমানিয়া যেতে কত টাকা লাগে
রোমানিয়া যেতে নানা রকমের ভিসা দেওয়া হয় নানা রকমের ভিসা পাওয়া যায়। এজন্য
এক একটি ভিসা খরচ এক এক রকমের হয়ে থাকে। তবে ভিসা সহ অন্যান্য খরচ আপনি যদি
সরকারিভাবে সেখানে যেতে চান তাহলে ৫ লক্ষ টাকার মত খরচ হতে পারে। এর থেকে কিছু
বেশি ও হতে পারে কোম্পানি নিতে পারে।
আরো পড়ুনঃ
কাতার যেতে কত বছর বয়স লাগে
কিছু খরচ কোম্পানিও বহন করে থাকে। আর আপনি যদি কোন এজেন্সি দালালের মাধ্যমে যান
তাহলে আপনার খরচ পড়বে ৬থেকে ৮ লক্ষ টাকার মত বা তার থেকেও বেশি। কারণ দালালরা
বেশি টাকা নেই। রোমানিয়াতে যেতে যে ভিসা গুলো আপনি পেতে পারেন সেগুলো হলো
স্টুডেন্ট ভিসা, ওয়ার্ক পারমিট ভিসা, বিজনেস ভিসা ইত্যাদি।
স্টুডেন্ট ভিসায় যেতে খরচ লাগে
রোমানিয়াতে যেতে হলে, প্রথমে আপনাকে রোমানিয়ার অনুমোদন পেতে হবে। আপনি যদি
সেই সুযোগ পান তাহলে আপনি স্টুডেন্ট ভিসা পাবেন। স্টুডেন্ট ভিসা পেলে আপনার
সর্বোচ্চ খরচ হবে ৮০ থেকে ৯০ ইউরো। আর যদি বেসরকারিভাবে চান তাহলে পাঁচ থেকে
ছয় লাখ টাকার মত লাগবে।
রোমানিয়ার ওয়ার্ক পারমিট ভিসা খরচ
রোমানিয়াতে শ্রমিক হিসেবে যেতে চাইলে আপনাকে এই বিষয়টি নিতে হবে। বর্তমানে
রোমানিয়াতে বিভিন্ন কাজের জন্য শ্রমিক নিয়োগ নিচ্ছে। শ্রমিকদের বেতন বেশি।
সরকারিভাবে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে হলে আপনার খরচ হবে ৫ লক্ষ টাকার মত।
বেসরকারিভাবে যেতে গেলে ৭ থেকে ৮ লক্ষ বা তার চেয়ে বেশি। এভাবে ভিসার উপর
নির্ভর করবে আপনার টাকা লাগবে।
রোমানিয়ার মাসিক বেতন কত
রোমানিয়াতে যেকোনো কাজের ক্ষেত্রে সাধারণত বেতন দেওয়া হয় ৬০ হাজার থেকে ১
লক্ষ টাকা। কাজ ভেদে বেতনের পরিমাণ দেওয়া হয়ে থাকে। এখানে নানা রকমের কাজ আছে
যেমন ড্রাইভিং, electrician, মেকারনিকাল, কন্ট্রাকশন, ডিজাইনার ইত্যাদি
কাজ বেতন রোমানিয়াতে সবচেয়ে বেশি।
আরো পড়ুনঃ ফ্রান্স ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
রোমানিয়াতে যাওয়ার আগে আপনি যে কাজের জন্য যাবেন সে কাজের প্রশিক্ষণ নিয়ে
যাবেন তাহলে সেখানে আপনার কাজ করতে অসুবিধা হবে না এবং বেতন ও ভালো পাবেন। দেশ
থেকে সেখানে প্রশিক্ষণ নিয়ে যেতে পারেন সেখানে ভালো বেতনে চাকরি করতে পারবেন
কারণ সেখানে অভিজ্ঞ শ্রমিক তারা খোঁজে। কাজের উপর দক্ষতা যাদের বেশি তাদেরকে
মোটামুটি ভালো পরিমাণে বেতন দেওয়া হয়ে থাকে।
ড্রাইভিং এর বেতন -- সাধারণত ড্রাইভিং কাজের বেতন দেওয়া হয়ে থাকে ৬০
হাজার থেকে শুরু করে ১ লক্ষ টাকা পর্যন্ত।
- ইলেকট্রিশিয়ান কে বেতন দেওয়া হয় ৯০ হাজার টাকা বা আরো বেশি।
- মেকানিক্যাল কে দেওয়া হয় কুড়ি হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ টাকা প্লাস।
- কন্সট্রাকশন কে দেওয়া হয় ৪০ হাজার টাকা থেকে ৮০ হাজার টাকা প্লাস।
- ডিজাইনার কে দেওয়া হয় ৫০০০০ টাকা থেকে ৭৫ হাজার টাকা প্লাস।
এভাবেই কাজের উপর নির্ভর করে বেতন ভাগ করে দেওয়া হয়।
রোমানিয়া ভিসা আবেদন ফ্রম --
আপনাকে আপনার ভিসা ক্যাটাগরির অনুযায়ী প্রয়োজনীয়, কাগজপত্র সব সংগ্রহ করে
ভালো করে কাছে রাখতে হবে। ভিসা ক্যাটাগরি অনুযায়ী আপনাকে রোমানিয়ার আবেদন
ফর্মটি সংগ্রহ করতে হবে। এইসব আপনি অনলাইন থেকে খুব সহজেই ডাউনলোড করে সংগ্রহ
করতে পারবেন।
- ভিসা আবেদন ফর্মটি সঠিকভাবে সুন্দর করে নির্ভুলভাবে আপনাকে পূরণ করতে হবে। এই ক্ষেত্রে অবশ্যই অভিজ্ঞ মানুষের সহযোগিতা নিতে পারেন।
- যারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে যাবেন তাদেরকে অবশ্যই কোম্পানির অফার লেটার টি লাগবে। এটা পেতে হলে আপনাকে আগেই চাকরির ওয়েবসাইটে জবের আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে।
- স্টুডেন্ট ভিসার ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনাকে সেখানকার কোনো ইউনিভার্সিটির ভর্তির অফার লেটার লাগবে।
- সকল ধরনের কাগজপত্র সংগ্রহ করার পর আবেদন ফরম সঠিকভাবে পূরণ করে আপনাকে রোমানিয়ার দূতাবাসের এপয়েন্টমেন্টে নিতে হবে সেটা আপনি অফলাইন কিংবা অনলাইনের মাধ্যমেও করতে পারেন।
- ইন্টারভিউ দেওয়ার পর রোমানিয়ার ভিসা কর্তৃক আপনাকে আবেদনটি যাচাই-বাছাই করে দেখবে। সবকিছু পর্যবেক্ষণ করার পর ভিসার অনুমোদন দিবে।
এভাবেই আপনি রোমানিয়ার ভিসা আবেদন ফরম পূরণ করে যেতে পারবেন।
রোমানিয়ার ১ লিউ বাংলাদেশের কত টাকা
রোমানিয়ার এক লিউ সমান সমান বাংলাদেশের ২৫.৫৭ টাকা। রোমানিয়ার দেশের মুদ্রাকে
লিউ বলা হয়। রোমানিয়া ইউরোপের সুন্দর ও উন্নতশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশ
থেকে প্রত্যেক বছর হাজার হাজার মানুষ রোমানিয়াতে যাচ্ছে। ইউরোপের অন্যান্য
দেশগুলোর থেকে রোমানিয়াতে ওয়ার্ক পারমিট এর কাজ খুব সহজেই পাওয়া যায়
এজন্য তে যাওয়ার আগে বাংলাদেশের টাকা সাথে সেখানকার টাকার কত টাকার বেতন হয় তা
আগে থেকে জানলে আপনার হিসাবটা ভালোভাবে জানতে পারবেন এবং সেখানে গেলে কোন
অসুবিধাই হবে না। এজন্যই যাওয়ার আগে রোমানিয়ার লিউ সাথে বাংলাদেশের কত টাকা হয়
তাজানা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
রোমানিয়া হচ্ছে উচ্চ আয়ের একটি দেশ। অনেকেই টাকা ইনকামের জন্য রোমানিয়াতে
যাচ্ছেন। রোমানিয়াতে প্রতি বছর টাকার রেট উঠানামা করে। রোমানিয়াতে পৌঁছানোর
পূর্বেই আপনাকে রোমানিয়ার সাথে বাংলাদেশের টাকার কনভার্ট করতে হবে। অর্থাৎ
বাংলাদেশের টাকাকে রোমানিয়ার টাকা করতে হলে অবশ্যই আপনাকে কোন একটি ব্যাংকের
মাধ্যমে টাকা কনভার্ট করতে হবে। এভাবে জানতে হবে লিউ এর পরিমানের সাথে
এখানকার টাকার পরিমাণ কত।
শেষ কথাঃ রোমানিয়া কোন কাজের চাহিদা বেশি
প্রিয় পাঠ্যবিন্দু, ভাই ও বোনেরা আপনারা যারা এই পোস্টটি পরেছেন। আশা করি, যে
রোমানিয়ার কোন কাজের চাহিদা বেশি, কোন কাজের বেতন কত টাকা এবং রোমানিয়ার
বর্তমানে ১ এক লিউ বাংলাদেশের কত টাকা এ সকল বিষয়ে জানতে পেরেছেন। তো আপনাদের
যদি পোস্টটি ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই বন্ধুদের কাছে শেয়ার করবেন। এমনকি এ
পশু সম্পর্কে কোন কিছু বুঝতে না পারলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে জানাতে
পারেন। এতক্ষন পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
সাহারাব্লগ এর নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url